Wednesday, August 26, 2015

PTC শব্দের অর্থ হচ্ছে Paid To Click । এই PTC এর কাজ নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু অর্ধসত্য ধারণা প্রচলিত আছে। গুনীজনেরা বলে গেছেন, অর্ধসত্য মিথ্যা অপেক্ষা ভয়ংকর। এখানে ও ঠিক তাই । আমাদের প্রচলিত ধারণাগুলো হলো যত ক্লিক তত টাকা , ক্লিক করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায় । কিন্তু আসলে সবই ভুল ধারনা । প্রাথমিক পর্যায়ে এই কাজ শুরু করলে স্বাভাবিক অবস্হায় মানে সল্প পরিশ্রমে এর মাধ্যমে খুব বেশি আয় করা যায় না । তবে পরিশ্রম করলে ও ধৈয ধরলে এবং Refer করে আয় বৃদ্ধি করা যায় ।
ইন্টারনেট এ ক্লিক এর উপর হাজার হাজার সাইট আছে । কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এগুলোর ৯০% এ ভুয়া । এগুলোতে ক্লিক করলে আপনি ঠিক এ একাউন্ট এ ব্যালান্স দেখতে পাবেন । কিন্তু ই দেখা পর্যন্ত এ সীমাবদ্ধ । ওই টাকা আপনি আর তুলতে পারবেন না । হাতে ও পাবেন না ।
এই জন্য আপনাদের PTC-Investigation এর Paying সাইট নির্বাচন করতে হবে । আমি আপনাদের ঐ Paying সাইট গুলার লিস্ট দিবো এবং ঐ সাইট হতে ভাল আয় করার ট্রিক শিখাব ।
NEOBUX----
PTC সাইটের মধ্যে Neobux হচ্ছে FATHER OF ALL PTC SITE. Neobux এর প্রায় ৩ কোটি Member আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা। একটি Ptc সাইট এর কি ভাবে এত Member থাকতে পারে। এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়া না। প্রতিদিন ওরা ১ কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে) Taka Payment করে। মাসে ৩০ কোটি টাকা !!!!!
কিভাবে SIGNUP করবেন-
1. প্রথমে এখানে ক্লিক করেন ।
2. এখন উপরের দিকে দেখেন Register Option আছে। ঐখানে ক্লিক করেন।নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
3. User Name অংশে নাম দিন,Password দিন।Email দিন Payza/Paypal অংশে যে Email ইমেইল অংশে দিয়েছেন সেই Email ই দেন।পরে একই ইমেইল দিয়ে Payza/Paypal অ্যাকাউন্ট খুলবেন।
4. Registration Complete হবার পর ওরা আপনার ইমেইল এ একটি কোড পাঠাবে। ঐ কোড এখানে এনে Paste করবেন। (রেজিস্ট্রেশান এর সময় IP সমস্যা হলা এই পোস্ট দেখুন )
5. Account এ লগিন করার পর নিচের ছবির মত পাবেন। এখানে View advertisements অংশে ক্লিক করে অ্যাড গুলো দেখেন। অন্য উপায়ে Earn করতে চাইলে Offer অংশে ক্লিক করে মিনি জব অংশে ক্লিক করে কাজ করার চেষ্টা করেন।Mini job এ কাজ করতে হলে Crowd Flower নামে একটি সাইটে SIGNUP করতে হবে । ঐটা মিনি জব সেকশন এ গেলেই বুঝতে পারবেন।কিন্তু Mini job এর কাজ আয়েত্তে আসতে ১ মাস সময় লাগতে পারে।Try করতে থাকেন। মাসে 200$ শুধু Mini job করে আয় করা যায়।কিন্তু নতুন অ্যাকাউন্ট এ সাধারনত মিনি জব আসে না। ৭ দিন পর অথবা আগে থেকেই মিনি জব পেতে শুরু করবেন।বাংলাদেশ সময় সকাল ৫ টা থেকে বেশি মিনি জব থাকে।

কি ভাবে ADVERTISEMENT দেখবেন-
Sign up এর সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ হবার পর নিচের ছবির মত View Advertisement section এ ক্লিক করুন ।

ঐ খানে ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত পেজ আসবে ।

এখন যে কোন একটি অ্যাড এ ক্লিক করলে নিচের ছবির মত অ্যাড এর উপর ছোট্ট লাল বলের মত /লাল ডট এর মত হবে ।
এখন আপনাকে আবার ঐ লাল বলে/লাল ডটে ক্লিক করতে হবে।ক্লিক করলে অ্যাড টি অন্য Tab এ open হবে।আপনাকে কিছু সময় ওয়েট করতে হবে পুরো অ্যাড validated হতে। ৫-১০ সেকেন্ড সময় লাগে পুরো অ্যাড validated হতে। validated! হয়ে গেলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
এখন এই Tab close করে আবার Neobux এ ফেরত আসেন।আবার আরেক টি অ্যাড দেখেন।মনে রাখবেন Neobux এ দুই ধরনের Fixed Advertisements আছে। একটির কালার গোলাপি আর একটি র কালার হুলুদ।হলুদ অ্যাড সব সময় ৪ টা করে থাকে। কখনই ৪ টার বেশি থাকে না। এই ৪ টা অ্যাড ই হল সবচাইতে important. এই অ্যাড গুল আগে ক্লিক করে নিবেন অথবা এই অ্যাড গুল একটাও বাদ দিবেন না।এই অ্যাড না দেখলে আপনার ইনকাম হবে না।
রেফার থেকে আয়-
Neobux এর Referral দুই ধরনেরঃ ১) Direct Referral 2) Rented Referral.
# Direct Referral : যে রেফারাল আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে SIGNUP করবে সেই আপনার Direct Referral. আপনি আপনার লিঙ্ক Facebook/Ptsu/Blog/Website/Ptc Site এ অ্যাড দিয়ে Direct Referral যোগার করতে পারেন।কিন্তু প্রথম দিকে Direct Referral যোগার করা সহজ না।এর জন্যই বলেছি PTC সাইটে সাফল্য পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। ৫-৬ মাস ব্যবহার করার পর এমনি বুঝে যাবেন কি ভাবে Direct Referral যোগার করতে হয়।
#Rented Referral : Neobux এ আপনি আরেক ধরনের Referral পাবেন। তার নাম Rented Referral বা RR. মানে হল যাদের কোন upline নাই তাদের বিক্রি করে দেয় Neobux. আপনি এক মাস থেকে শুরু করে ২৪০ দিনের জন্য RR কিনতে পারবেন।ইচ্ছা করলে মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।১ মাসের জন্য দিতে হবে ২০ সেন্ট প্রতি RR।বেশি দিনের জন্য কিনলে রেট কম।যদি RR প্রতিদিন কাজ করে তবে 1.20 $ আয় করতে পারবেন ১মাসে Per RR। যদি মনে করেন RR ক্লিক করছে না সেক্ষেত্রে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করতে পারবেন।মানে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করলে ঐ Referral পালটিয়ে আরেকটি RR দিয়ে দিবে।
১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন-
# 1 মাস ক্লিক করার পর আপনি 1$আয় করতে পারবেন।এই 1$ না তুলে(Withdraw না করে) 1$ দিয়ে ৫ টি Rented Referral কিনেবন।
# 5 টি RR এর কারনে 10 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# 10 টি RR এর কা্রনে 5 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# এইভাবে ১মাস RR কিনতে থাকলে যখন 50 টি RR হয়ে যাবে হবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন। ২০ দিনে 20$ হয়ে যাবে।
# এখন 20$ দিয়ে 100 RR কিনুন। এখন 20 দিন পর আবার 30$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ।
# ঐ 30$ দিয়ে আবার 150 RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল 300 RR আছে।( এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।
### এখন থেকে এই 300 RR Extend করতে মাসে 60$ লাগবে। যদি সব RR কাজ করে তবে মাসে 180$ ইনকাম করতে পারবেন।কিন্তু আসলে সব RR সব দিন কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম 200 RR প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে 120$ ইনকাম করতে পারবেন। 60$ দিয়ে 300 RR এর ভাড়া বা Extend করার খরচ। বাকি 60$ বা ৪৮০০ বা প্রায় ৫০০০ টাকা মাসে ইনকাম।
আপনি এইখান থেকে অনেক রেফার পেতে পারেন এবং আরও আয় করতে পারেন । এই জন্য আপনাকে মেম্বার আপগ্রেড করতে হবে ।
Standard মেম্বার ছারাও আরও চার ধরনের মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি আছে যেগুলো হচ্ছে......
# Golden
# Emerald Sapphire
# Plutinam Diamond
#Ultimate
মেম্বারশিপ অনুযায়ী আপনার রেফারেল রেন্ট করার সিমাবদ্ধতা আছে যা নিচের চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হল..
মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনার ক্লিক এর আয় এবং রেফারেল আয় এর হার অনেক গুনে বেরে যাবে। পাশাপাশি অন্যান্য আরও অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে। অর্থাৎ আপনার মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি আপগ্রেড করার মাধ্যমে আপনি অনেক ইনকাম করতে পারবেন যা আপনি চিন্তাও করেননি। নিচের চিত্রটি দেখে বুঝার চেষ্টা করুন বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী ইনকাম করার হার..

Neobux এ কাজ করতে হলে এই শর্ত গুলো মেনে চলবেন ।
শর্ত ১ : Neobux এর RR System বুঝা এক দিনে সম্ভব না।আর এত সল্প পরিসরে এখানেও আলোচনা করা সম্ভব না। তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।প্রথম দিকে আমিও RR পুরো বুজতাম না।কিন্তু আমি প্রতিদিন Forum ঘাটাঘাটি করতাম। Footer অংশে help নামে একটি ট্যাব আছে। ঐ ট্যাব গিয়ে ঘাটা ঘাটি করতাম। কোন কিছু না বুঝলে support এ কথা বলতাম।আপনিও তাই কারার চেষ্টা করবেন। দেখবেন ৩-৫ মাস পর আপনি ও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন।কিন্তু অনেকেই মনে করে ১ দিনেই সব বুঝে যাবে।কিন্তু না বুঝে লস খায় আর দোষ হয় PTC সাইট ভাল না।
শর্ত ২ :ভুলেও ১ টাকাও ইনভেস্ট করবেন না।আমি বারবার বলতেছি আগে পুরো ব্যাপার টা বুঝার চেষ্টা করেন। Forum ঘাটাঘাটি করেন। সব কিছু বুঝতে ৪-৫ মাস সময় লাগতে পারে।কিন্তু অনেকেরি এই ৪-৫ মাস ধৈর্য নাই। ১৫-২০ দিন পরে হয় ক্লিক করা বাদ দিয়া দেয় অথবা না বুঝে ইনভেস্ট করে ধরা খায়।তাই আগে শুধু ক্লিক করে দুই একবার টাকা($) Withdraw করেন। বুঝেন তারপর ইনভেস্ট করেন বা না করে Direct Referral ইনকাম দিয়ে RR কিনে টেস্ট করেন। অথবা আমার ফরমুলা অনুসরন করুন।
শর্ত ৩ : আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুল ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন।তা না হলে রেফেররাল ইনকাম পাবেন না।
কি ভাই অনেক কষ্টের ব্যাপার তাই না? ভুলে যাবেন না কষ্ট ছাড়া কিছুই পাওয়া যায় না । ৫ মাস কষ্ট করেন তারপর আপনার ফল পাবেন ইনশাআল্লাহ্‌ ।
বিজ্ঞাপনের জন্য বরাদ্দ স্থান বিজ্ঞাপন বুকিং এর জন্য এখনই ফোন করুন ০১৭১৯২০২০১৯ নম্বরে

আপনাকে যা যা করতে হবে
১. প্রথমে আপনাকে পেপাল রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এই এখানে
2. এরপর sign up এ ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন
৩. ইমেইল এর জায়গায় আপনার আপনার ইমেইল দিন 
৪. আপনার pasword দিন যেমন : Ab2564321
৫. নাম এর জায়গায় আপনার ফাস্ট নাম এন্ড লাস্ট নাম দিন (পাসপোর্ট অর নেসনাল আইডি কার্ড অনুসারে)
৬. জন্ম তারিখ আপনার যেভাবে ছবিতে দেওয়া আছে
৭. নেসনালিটি মালয়েশিয়া সিলেক্ট করুন
৮. এড্রেস যেভাবে ছবিতে দেওয়া আছে সেভাবেই দেন।
৯. ফোন নাম্বার যেটা দেওয়া আসে সেটে দেন
১০. এবার Agree and Create Account এ ক্লিক করুন
১১. তারপর আপনার মেইল এ যান এন্ড confirm করুন একাউন্ট
১২. এবার Log in করুন পেপাল একাউন্ট, বেস হয়ে গেলো Paypal Account
এখন ভেরিফাই করতে যা লাগবে
১. প্রথমে আপনাকে একটি মাস্টার কার্ড নিতে হবে, মাস্টার কার্ড এর জন্য এখানে আবেদন করুন
২. তারপর মাস্টার কার্ড রিলোড করতে হবে $১০
৩. আপনার পেপাল একাউন্ট open করুন
৪. এরপর Profile এ ক্লিক করে Credit and debit cards সিলেক্ট করুন
৫. এরপর যেভাবে ছবিতে দেওয়া আছে সেভাবে ইনফরমেশন গুলো দিন
৬. এরপর অপেক্ষা করুন ৩/৪ দিন আপনার মেইল এ ভেরীফিকেসন কোড যাবে
৭. এরপর কোড দিয়া কন্ফির্ম করুন
৮. আর যদি এই মাস্টার কার্ড দিয়া কোনো কারণে কাজ না হয় তাহলে নতুন কার্ড এর জন্য আবেদন করুন, এই কার্ড Company এর সাথে।
আলহামদুল্লিলা।
অবশেষে পাইলাম আমার ইউটিউব চ্যানেল গুগল অ্যাডসেন্স  । কিন্তু আমার গল্পটা একটু মজার।

কিছুদিন ধরে  আমি Tuchtunes  এর অ্যাডসেন্স ক্যাটাগরিতে গিয়া ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করা যায় এই বিষয় গুলো একটু ভালভাবে লক্ষ্য করি।
এবং এর ধারাবাহিকতায় আজকে আমি ইউটিউব চ্যানেল খুলি। এবং একটা মাত্র ভিডিও  ৩ মিনিটের আমি নিজে তৈ্রি করে ইউটিউব চ্যানেলে  আপলোড
করি। এবং আপলোড করার সাথে সাথে ইউটিউব চ্যানেল monetize এর জন্য এপ্লাই করি। এবং এর ৩০ মিনিট পরে monetization অ্যাক্টিভ হয়।
কিন্তু তখন আমার ভিডিওটি ২ বার ভিউ হয়। তাও ভিজিটর টা ছিলাম আমি।
আমি এত দিন ব্লগার নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। কিন্তু আজ থেকে আর না। এখন শুধু ইউটিউব।

আর আপনারা যারা অনলাইন থেকে আয় করতে চান, তারা আমার মতে ইউটিউব চেষ্টা করতে পারে।
১০০% সফল হবে।

টিপস

  আমি নিজেও ইউটিউব এ  নতুন তারপরও বলছি। আপনি নিজে থেকে আইডিয়া দিয়ে ভিডিও তৈরি করুন। হোক আপনার তৈরি ভিডিও নিম্ন মানের। কিন্তু অন্যজন থেকে কপি করার চেয়ে  আপনার তৈরি নিম্ন মানের ভিডিও অনেক সাফল্য ময় হবে ।

আপনারা আমার ইউটিউব চ্যানেলটি একটু  দেখু আসুন, তাহলে বুজবেন যে Unique  ভিডিও 

গুরুত্বপূর্ন, ভিজিটর না। চ্যানেলে  Subscribe করলে খুব খুশি হব

 আর আপনি নিজে ভিডিও তৈরি করতে Camtasia studio 7 Software টি ব্যবহার

করতে পারেন। খুব দারুন সফটওয়্যার। স্ক্রীন ভিডিও রেকর্ডও করতে পারবেন এই সফটওয়্যার

টি দিয়ে।

যাদের ওয়েবসাইট আছে শুধুমাত্র তাদের জন্য লেখাটি। আমরা অনেকেই অনেক Ad Network ব্যবহার করি সাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য। কেউ বা দেশী কেই বা বিদেশী অ্যাড ব্যবহার করে থাকি। আবার যাদের Google AdSense এর ভেরিফাইড একাইন্ট আছে কেবল তারাই AdSense ব্যবহার করি। কিন্তু Google AdSense পাওয়া যেন তামার হরিণ দুঃখিত সোনার হরিণ। আবার যারা বাংলাদেশী AdSense ব্যবহার করি যেমন Green-Red, Nufa-Ad (আমি ওটাকে কুফা অ্যাড বলি) ইত্যাতি ব্যবহার করি তারা ভাল করেই জানি কিরমন ইনকাম করা যায় ওগুলো দিয়ে ভিজিটর কম হলে দিন মাত্র ১০-২০ টাকা (বাংলা টেহা ৳৳৳৳৳, ডলার নয়) আবার কিছু কিছু আবাল সাইট তো টাকা নিয়ে উধাও, যেমন আমাদের অ্যাড (বিঃদ্রঃ এটা আমাদের বাপ দাদার অ্যাড নয়, নামই হলো আমাদের অ্যাড)। কাজেই এরকম ভন্ড সাইট এর পাল্লায় পরা মানে দড়ি ছিরে *রা খাওয়া কিংবা গাং পারি দিয়ে * (পুরোটা বলতে পারলাম না ভাই, বুঝে নিয়েন)

Google AdSense যারা ব্যবহার করি তারা ভালো করেই জানি ইনকাম বেশ ভালো তবে ঝামেলাও কম নয়। রয়েছে অনেক ধরা বাধা নিয়ম। যেমন

নিজের সাইট এর অ্যাড এ ভূলেও ক্লিক করা যাবেনা, তাহলে আইডি ভ্যান হতে দেরি হবেনা।

কপিরাইট কোন সাইট গ্রহনযোগ্য নয় (যেমন গাসান ডাউনলোড সাইট) কি গাসান বলছি বলে হাসি পাচ্ছে নাকি?

বাংলা সাইট চলবেনা।

অন্য কোন অ্যাড নেটওয়ার্ক এর সাথে একত্রে ব্যবহার করা যাবেনা ইত্যাদি ইত্যাদি

কাজেই যদি Google AdSense এর বিকল্প কিছু পাই যেটা Google AdSense এর মতই ইনকাম দেবে এবং Google AdSense এর ধরা বাধা নিয়ম থাকবেনা তাহলে খারাপ কি?


যারা এটা ব্যবহার করেন তারা উপরের চিত্র দেখেই চিনে ফেলেছেন যে আমি কিসের কথা বলছি। হ্যা আমি “রেভিনিউ হিটস” এর কথা বলছি। আমি আমার সাইটগুলোতে বর্তমানে এই বিজ্ঞাপন ব্যবহার করছি এবং প্রতিদিন মাত্র ৩-৬ হাজার ভিজিটর দিয়ে আমার আয় হচ্ছে ৩-৫ ডালার (অবশ্যই ইউ.এস ডলার $$$$, বাংলা টেহা নয়)। আর এটি ব্যবহার করার জন্য কোন ধরাবাধা নিয়ন নেই। আরোও সুভিধার বিষয় হলো কোন প্রকার বাজে বিজ্ঞাপন (যেমন পর্ন ফটো, সেক্সি এনিমেশন) দেখাবে না। কাজেই আপনি আপনার সাইট নিশ্চিন্তে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

আরোও একটি মজার বিষয় হলো আপনি এটি ব্যবহার করে দালালি বোনাস পেতে পারেন। মানে রেফারাল বোনাস। (আমি ওটাকে দালালিই বলে থাকি)

মানে আপনার রেফারেন্স দিয়ে দিয়ে যদি কেউ রেজিঃ করে তাহলে আপনি ও সে দুজনেই $10 ডলার পাবেন। মানে দালাল পাবে ১০ আর দালালের পেছেঞ্জার পাবে ১০ ডলার। তাই দয়া করে যদি কেই আমার দালালি ব্যবহার করে রেজিঃ করেন তাহলে দুজনেই $10 দালালি বকসিশ পেয়ে যাবো।

আমার দালালি লিংক

এবার দেখুন কিভাবে রেজিঃ করবেন।

Registration করার জন্য প্রথমে এখানে ক্লিক করুন অথবা QR Code স্ক্যানার দ্বারা এই কোডটি স্ক্যান করুন। তার পর নিচের মত একটি পেইজ আসবে

এর পর এখান থেকে SIGN UP অথকা Join Now তে ক্লিক করুন। এরপর আপনার নাম, সাইট এর নাম, ট্রাফিক টাইপ, সাইট URL এবং সাইট এর ধরন সিলেক্ট করুন। এবার স্টেপ-২ এ আপনার ইউজার নেই, ইমেইল ও মোবাইল নম্বর দিয়ে সাবমিট করুন। ব্যাস কাজ শেষ। এরপর এইকাউন্ট এ লগইন করে Placement থেকে Ad এর ধরন ও মাপ সিলেক্ট করে কোডটি আপনার সাইট এর নির্দিষ্ট যায়গায় বসিয়ে দিলেই হয়ে যাবে।

আর পেমেন্ট পাওয়ার জন্য রয়েছে তিনটি সহজ উপায়, Payoneer, PayPal এবং ব্যাংক চেক, সর্বনিম্ন $20 ডলার হলেই পেপাল বা পেওনিয়ার এ পেমেন্ট নিতে পারবেন এবং $500 হলে ব্যাংক চেক নিতে পারবেন।

এটি এড ইম্প্রেশন বা কিকে অর্থপ্রদান করেন না বরং এটি সিপিএ ভিত্তিতে টাকা প্রদান করে। কোন সাইটের ভিজিটর যদি প্রতিদিন 1000 হয় আর সাইটের ইম্প্রেশন যদি 3000 হয় এবং CPM রেইট যদি $1 ডলার হয় তাহলে সেই সাইটের ইনকাম হবে (3000/3) X 1 = $3 ডলার।  আর হ্যা এটি প্রতি ১২ ঘন্টা থেকে ২৪ ঘন্টা পর পর আপডেট দেখায়।
শিরোনামটা চমকে ওঠার মতোই। তবে ঘটনা সত্যি। ইউটিউবের সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেলের কর্ণধার ফেলিক্স কেলবার্গ, ইউটিউবে যার নাম ‘পিউডাইপাই’, গত বছরে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন ইউটিউবের মাধ্যমে। মাত্র ২৫ বছর বয়সী এই ইউটিউব সেলিব্রেটি তার চ্যানেলে মূলত নিজের খেলা সব গেমের ভিডিও আপলোড করে থাকেন এবং তাতেই তার চ্যানেল পরিণত হয়েছে ইউটিউবের শীর্ষ চ্যানেলগুলোর একটিতে। আর এর মাধ্যমেই তিনি গত বছরে ৭.৪ মিলিয়ন ডলার বা টাকার হিসাবে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা উপার্জন করেছেন।

জনপ্রিয়তা সাফল্যের চাবিকাঠি
সম্প্রতি সুইডিশ একটি সংবাদপত্রে ফেলিক্স কেলবার্গ বা পিউডাইপাইয়ের উপার্জনের খবর প্রকাশ হলে পুনরায় নড়েচড়ে বসেন নেটিজেনরা। তবে খবরের সত্যতা নিয়ে কোনো ধরনের সন্দেহ প্রকাশ করেননি কেউই। বছরখানেক আগেও (২০১৪ সালের শেষের দিকে) ইউটিউব চ্যানেলে ফেলিক্সের সাবস্ক্রইবারের সংখ্যা ছিল ৩২.৬ মিলিয়ন। এর এক বছরেরও কম সময়ে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭.৭ মিলিয়ন। আগের সময়ে তার চ্যানেলের মোট ভিডিও দেখার সংখ্যা ছিল ৬.৯ বিলিয়ন বা ৬৯০ কোটি। সেখানে এরই মধ্যে তার ভিডিও দেখার সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৯ বিলিয়ন বা ৯০০ কোটি। ফলে ওই হিসেবে প্রতিজন সাবস্ক্রাইবারের জন্য ফেলিক্সের আয় গড়ে ২০ সেন্টেরও কম। তার মানে বিপুল পরিমাণ সাবস্ক্রাইবারের কারণেই মূলত ফেলিক্স বিপুল পরিমাণ অর্থও উপার্জন করে আসছে ইউটিউবের মাধ্যমে।

পিউডাইপাইয়ের প্রতিক্রিয়া

এদিকে নিজের আয়ের তথ্য প্রকাশ হয়ে যাওয়া নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশও করেছেন ফেলিক্স। ‘লেটস টক অ্যাবাউট মানি’ শিরোনামের এই ভিডিও আপলোড হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা দেখা হয় ১৬ লক্ষবারের চেয়েও বেশি। এ থেকেই তার জনপ্রিয়তার মাত্রাটি বুঝা যায় সহজেই। এই ভিডিওতে ফেলিক্স বলেন, ‘যখনই কোথাও প্রকাশ পেয়ে যায় যে বছরে আমার উপার্জন কত, তা দেখে অনেকেই হতভম্ব হয়ে পড়েন। কেউ কেউ রাগেও ফেটে পড়েন। তারা প্রায়শই মনে করে থাকেন যে আমি কেবল সারাদিন বসে থাকি আর ভিডিওর সামনে চিত্কার করতে থাকি। এটা একদিক থেকে সত্যি মনে হলেও আসলে আমি চিত্কার-চেঁচামেচির চাইতেও আরও বেশি কিছু করে থাকি, যা অনেকের মাথায় ঢোকে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হঠাত্ করেই মনে হচ্ছে যেন আমি কী করি তার চাইতে মানুষজন আরও বেশি উদ্বিগ্ন আমি কত উপার্জন করি, সেটা নিয়ে। তারপরেও আমি আমার সকল ভক্ত-অনুসারীদের ধন্যবাদ জানাই আমার সাথে থাকার জন্য। আমি আজ যে অবস্থানে এসে পৌঁছেছি সেখানে না পৌঁছালেও আমি এই কাজই

করে যেতাম।’

ইউটিউব থেকে উপার্জন


ইউটিউবে ফেলিক্স বা পিউডাইপাইয়ের জনপ্রিয়তার কথা বলতে গিয়ে এনডারস অ্যানালাইসিস নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কর্মী ইয়ান মড বলেন, ‘বয়সে কৈশোর-তারুণ্যে থাকা জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশকে সে আকর্ষণ করে থাকে মন্ত্রমুগ্ধের মতো। অনেকের কাছে তার আয়ের অংক বিস্ময়কর লাগতে পারে। কিন্তু প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের জনগোষ্ঠীর অর্ধেকের সমান মানুষ তার ভিডিও নিয়মিত দেখে থাকে।’

ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জনের






পিউডাইপাইয়ের এমন সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জনের বিষয়টিকে পেশাদার হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহী হতে পারেন। সেটা দোষেরও কিছু নয়। তবে ফেলিক্স যেমন একদিনে এমন অবস্থানে পৌঁছাননি, তেমনি অন্যদেরও ইউটিউব থেকে উপার্জন করতে চাইলে ধৈর্যের পরীক্ষা দিতেই হবে। ইয়ান মড এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘অন্য সব বিষয়ের মতোই ইউটিউবেও শীর্ষস্থানীয় উপার্জনকারীরা অন্য অনেকের দৃষ্টিতেই অসম্ভব পরিমাণ উপার্জন করছেন। আবার এর বিপরীতে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা আসলে কোনো অর্থই উপার্জন করতে পারছেন না। এসব জায়গাতে আপনাকে সামনের দিকে উঠে আসতে হলে আপনার মধ্যে বিশেষ কিছু দেখাতে হবে। আপনাকে মানুষের সামনে স্পেশাল হয়ে উঠতে হবে। এটা শেষ পর্যন্ত সকলের ক্ষেত্রে হয়ে ওঠে না। তবে ধৈর্য ধরে থাকতে পারলে প্রত্যাশা অনুযায়ী না হলেও সাফল্য আসবে, হয়তো সেটা পিউডাইপাইয়ের মতো হবে না।’
যারা ব্লজ্ঞিং করেন এবং করবেন ভাবছেন তাদের কাছে google adsense জিনিসটা আশা করি নতুন করে চিনিয়ে দিতে হবে না। এক কথাতে এটা সোনার হরিন হরিণ ও বলতে পারেন। ভালো ওয়েবসাইট আর ভালো ভিসিটর হলে আপনার উপার্জনে adsense এনে দিতে পারে নতুন মাত্রা। বাংলাদেশে এমনো অনেক adsense publisher আছে যারা মাসে ৫০০০ ডলার earn করতে পারে।
এখানে প্রশ্ন আসতেই পারে adsense পাওয়া তো অনেক কঠিন কাজ। আমি কি করে পাবো ?
- ভাই কোন কাজটা সহজ বলেন ?? সব কাজই কঠিন। তবে আপনার জিনিসটা কে অতিরিক্ত কঠিন ভেবে নিচ্ছেন। তাই এটা ক্রমশ আপনাদের কাছে আর কঠিন ভাবে দাঁড়াচ্ছে। ভালো যোগ্যতা সম্পন্ন ওয়েবসাইট হলে আপনি অবশ্যই adsense পাবেন।
আজ আমরা ২ টা বিষয় জানতে চেষ্টা করবো।
adsense কত রকম
non-hosted adsense পেতে কি কি শর্ত পুরন করতে হবে।
adsense ৩ রকম হয়।
-Hosted adsense
-Non-hosted adsense
-Premium adsense

Hosted adsense 
এটা আপনি বিভিন্ন ভাবে পেতে পারেন। তবে ইউটিউব এবং ব্লগার থেকে hosted adsense পাওয়া সব থেকে সহজ রাস্তা। hosted adsense দিয়ে আপনি সুধু মাত্র ইউটিউব অথবা blogspot এ কাজ চালাতে পারবেন। নিজের কেনা ডোমেইনএ কোন কাজ করবে ন। তবে আপনি চাইলে আপনার hosted adsense কে non-hosted adsense এ আপগ্রেট করে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে নিজের কেনা ডোমেইন এ এটি কাজ করবে। আপনি যদি আপনার hosted adsense অ্যাকাউন্টটি ইউটিউব থেকে আপ্প্রভ করান সে ক্ষেত্রে এটি ব্লগার ব্লজ্ঞে কাজ করবে না। ব্লগস্পটের জন্য আলাদা করে এটি আপগ্রেট করে নিতে হবে। তবে আজ কাল ব্লগস্পট হতে adsense পাওয়া অনেক দুরহ হএ গেছে। তার থেকে non-hosted adsense পাওয়াই সহজ।
Non-hosted adsense
এটাকেই মুলত adsense বলা যায়। কারন এটা দিয়ে আপানি ইউটিউব, ব্লগস্পট, নিজের কিনা ডোমেইন, হাবপেজ, সব কিছুতেই এড দিতে পারবেন তথা ব্যবহার করতে পারবেন। এটা পাওার জন্য কিছু শর্ত গুগল নির্ধারণ করে দিয়েছে। সেগুল আমি আপনাদের নিচে বলবো।

Premium adsense
সোনার হরিণ। হা ভাই এটা আসলেই সোনার হরিণ। hosted / non hosted adsense account ফেক ক্লিকের কারনে ব্যান হয়ে জেতে পারে। মনে করেন যখন ব্যান হবে তখন আপনার অ্যাকাউন্টএ ৫০০০ ডলার ছিল। অই অবস্থাতে ব্যান হলে আপনার কেমন লাগেব বলেন??? হম... premium adsense এ কোন অবস্থাতে ব্যান হওার ভয় নাই। যত খুশি ফেক ক্লিক পরুক। নো চিন্তা। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে এক মাসে ৩০ লক্ষ ভিসিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার adsense টিকে গুগল premium adsense এ রুপান্তর করে দিবে।
এবার চলুন দেখি non-hosted adsense পাওার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগবে। 
- সবার আগে একটা পুরনাঙ্গ ওয়েবসাইট থাকা লাগবে। মানে অসম্পূর্ণ হলে চলবে না। ওয়েবসাইট সাবডোমেইনএ হলে চলবে না।
- সাইটের বয়স ৬ মাসের বেশি হওয়া লাগবে।
- non-hosted adsense পাওয়ার জন্য অনেক বেশি ভিসিটর থাকা লাগবে এমন কোন নিয়ম নাই। তবে seo তে ভালো অবস্থাতে থাকা লাগবে। যেমন মেটাট্যাগে ভালো keyword, ওয়েবমাস্টারে ওয়েবসাইট সাবমিট করা থাকা লাগবে।
- website এ কিছু নির্ধারিত পাতা থাকা লাগবে। যেমন about us, contract us, privect policy
- অবশ্যই কপি করা জিনিস আপনার সাইটে রাখতে পারবেন না। unique জিনিস রাখতে হবে।
এসব মেনে আবেদন করলেই আপনিও non-hosted adsense এর মালিক হতে পারবেন। আবেদন করার ৭ দিনের মদ্ধে আবেদন মঞ্জুর করবে গুগল। নাহলে অন্য সাইট দিয়ে non-hosted adsense approve করে আপনার সাইটে ব্যবহার করতে পারেন।
তারপরেও যদি না হয় তাহলে এই পেজে কথা বলে দেখতে পারেন। এখানে অনেক কম দামে non-hosted adsense কিনতে পারবেন।

Thursday, June 25, 2015

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সবাইকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরকি শুভচ্ছো ও সালাম। আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছনে। আজ আমি টিউন করবো কিভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায় তাও আবার হাই কোয়ালিটি ভিডিও ছোট একটি সফটওয়ার দিয়ে। এইটা আমার দিতীয়  টিউন তাই ভুল ত্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। যাই হোক এবার মূল কথায় আসি।
ছোট একটি সফটওয়ার দিয়ে আপনে চাইলেই ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করতে পারবেন তাও আবার হাই কোয়ালিটি ভিডিও।
এর জন্য আপনাকে প্রথমে ইউটিউব এ  গিয়ে দেখতে  হবে কি ভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায়।
ইউটিউব লিংক = https://www.youtube.com/watch?v=I-CeLkx0FJM
ভিডিও টিউটোরিয়াল এ আপনে দেখতে পাবেন কি ভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায়।
ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখে এখন আপনি হইত এতক্ষণ বুঝতে পারছেন যে কি ভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায়।
ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করার সফটওয়ার টি ইউটুব ভিডিও এর নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দেওয়া আছে ডাউনলোড করে নিন।
সফটওয়ার টি ডাউনলোড হয়ে গেলে আপনের পিসিতে ইনস্টল করুন দেখুন নিচের ছবির মত আসবে।

এরপর ইউটুব থেকে যেই ভিডিও আপনে ডাউনলোড করবেন সেই ভিডিও এর লিংক কপি করে পেস্ট করুন সফটওয়ার এ। তারপর অনেক গুলো সাইজ আপনে দেখতে পাবেন আপনের পছন্দ মত সিলেক্ট করুন দেখুন হাই স্পিড এ ডাউনলোড হবে।

টিউনটি কেমন হয়েছে জানাবেন প্লিজ। আশা করি সবার ভাল লাগবে আর সবার কাজেও আসবে এই টিউনটি 

Wednesday, June 24, 2015


পিসি তে উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ চালালেও আমাদের এখনও অনেকেই আছি যারা এর অ্যাপ ষ্টোর সম্পর্কে জানি না। উইন্ডোজ ৮(এখানে সব কিছু উইন্ডোজ ৮ এবং ৮.১ এর জন্য প্রযোজ্য) এর মডার্ন বা মেট্রো অ্যাপ স্টোর এই অপারেটিং সিস্টেমে সম্পূর্ণ নতুন সংযোজন। এর  অ্যাপসগুলো(মেট্রো অ্যাপ) শুধু উইন্ডোজ ৮ এই চলে। এই অ্যাপ স্টোর আর উইন্ডোজ ফোন ৮ এর অ্যাপ স্টোর এক-ই। তবে কিছু বিশেষ অ্যাপ আছে, যারা শুধু ডেস্কটপ এ চলে, উইন্ডোজ ফোন এ চলে না,আবার বেশ কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো শূধু উইন্ডোজ ফোন কম্প্যাটিবল।
যেহেতু ডেস্কটপ উইন্ডোজ ৮ এর স্টোর নিয়ে ইতপূর্বে কোন টিউন আমি দেখি, নি সুতরাং প্রথমে কিছু কথা বলে রাখা ভাল।
উইন্ডোজ ৮/৮.১ সক্রিয় পিসি তে অ্যাপ স্টোর এর সর্বোচ্চ সুবিধা ভোগ করতে হলে আপনার অবশ্যই-
  • মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে, উল্লেখ্য মাইক্রোসফট এর সকল সেবা উপভোগ করতে শুধু মাত্র দরকার একটি আউটলুক ইমেইলঅ্যাকাউন্ট, যা সম্পূর্ণ ফ্রী।
  • একটি ভালো স্পিড এর ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।  ব্রডব্যান্ড হলে বেস্ট, মডেম বা কোন মিটারড কানেকশন ব্যবহার না করাই বেটার, কারণ কিছু অপশন আছে, যেগুলো আনচেক করা না হলে অনবরত ডাটা ব্যবহার হতে থাকবে, এতে আপনার কিছু বুঝে ওঠার আগেই মডেমের ডাটা/ ভলিউম শেষ হয়ে যবে, পরবর্তীতে দোষটা আশা করি আমার ওপর-ই দেয়া হবে। সুতরাং, Be সাবধান।
শুরুতেই আপনার পিসিতে মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে কোন মেট্রো অ্যাপ এ ক্লিক করে  লগ ইন করে নিন। এতে আপনার উইন্ডোজ এর অ্যাকাউন্টটি আপনার মাইক্রোসফট এর অ্যাকাউন্টে রুপান্তরিত হবে। পিসি রি-স্টার্ট করলে দেখবেন, পাসওয়ার্ড চাচ্ছে, তখন মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড দিয়ে উইন্ডোজ এ লগিন করতে হবে।
সম্পূর্ণ প্রসেসটি টিউনে লিখে আপনাদের সময় কিংবা ডাটা নষ্ট করার এবং অনর্থকভাবে টিউনটির আকার বড় করার কোনরকম ইচ্ছা আমার নেই। আমরা প্রায় সবাই ইন্টারনেট জগতের সাথে মোটামুটি পরিচিত, সুতরাং কিভাবে সাইন ইন করতে হয়, তা আমরা সকলেই জানি। সুতরাং শর্টকাটে সাইন ইন প্রসেসটা বলতে গেলে এরকমঃ-
১। প্রথমে  কীবোর্ড এর উইন্ডোজ কী চাপুন(সহজ ভাবে যে কী চাপলে এক্সপি কিংবা ভিস্তা যুগে স্টার্ট মেনু ওপেন হত, সেই কী)চাপুন।
২। স্টার্ট স্ক্রিন আসবে। এবার মেইল অ্যাপ এ ক্লিক করুন।
৩। মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর আইডি পাসওয়ার্ড চাইবে, দিয়ে দিন।
৪। আপনাকে ভেরিফাই করতে আপনার রিকাভারি মেইল অ্যাডরেস এ একটি কোড পাঠাবে, সেটি সংগ্রহ করে দিয়ে দিন,
৫। এবার ওয়ানড্রাইভ এর সেটিংস আসলে "Turn of these settings for onedrive" বা এরকম কোন লেখা থাকবে, স্ক্রিনের নিচের দিকে,  মডেম বা মিটারড কানেকশন ব্যবহারকারীরা চাইলে এখানে ক্লিক করতে পারেন।
৬। এবার একটু সময় অপেক্ষা করুন, আপনার উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্টে রূপান্তর হবে, তারপর মেইল অ্যাপ ওপেন হবে। আপাতত সেটি ক্রস করে দিন। কারণ আমাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন।
৭। পিসি টা এরপর রিস্টার্ট করে নেয়াই বেটার। স্টার্ট হবার পর পাসওয়ার্ড চাইলে ভয় পাবেন না, এটা মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড চাচ্ছে।
৮। এবার মিটারড কানেকশন বা মডেম ব্যবহারকারীরা তাড়াতাড়ি মডেম ইন্টারনেট এর সাথে কানেক্ট করে উইন্ডোজ কী + S চেপে লিখুন "Sync"। "Sync Settings" নামে একটা অপশোন পাবেন, সেখান থেকে সব ডিজেবল করে দিন। তাছাড়া আপনার সব সেটিংস অটমেটিক্যালি মাইক্রোসফট সার্ভারে synchronize হতে থাকবে, এতে আপনার মডেমের ডাটার বারটা বাজাবে।
৮। স্টার্ট মেনু এক-ই ভাবে ওপেন করে উইন্ডোজ ষ্টোরে ক্লিক করুন।
৯। ব্যস! অ্যাপ এর ভান্ডার আপনার সামনে হাজির।
১০। এবার পছন্দমত অ্যাপ ভোজন শুরু করতে পারেন।
এবার আপনাদের সাথে কিছু মচৎকার অ্যাপ(গেম) শেয়ার করছি, আশা করি অ্যাপগুলো ইন্সটল করতে ভুলবেন না।

# Sonic Dash


অ্যান্ড্রইড এ হয়তো বা খেলেছেন এই গেম, এবার পিসি তে খেলুন। Sega Networks Inc এর তৈরি এক কথায় অসাধারণ একটি অ্যাপ সনিক ড্যাশ। Temple run এর আদলে তৈরি এই গেমটি আমার কাছে টেম্পল রানের থেকেও মজা লেগেছে, হয়তোবা আপনারও লাগবে। ট্রাই করে দেখুন-ই না একবার।

#Sushi Chop

এটি Sushi Chop এর উইন্ডোজ ভার্সন। ফ্রুট নিনজার আদলে তৈরি হলেই গেমটি ভালই বলা চলে, গেমটিতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট মাছকে কেটে টুকরা করতে হবে, তবে পচা মাছ হতে সাবধান!

#Rule the Kingdom


মাত্র 86.3 MB সাইজের এই গেমটি খেললে আপনি অন্তত কয়েক ঘন্টা পিসি থেকে উঠতে চাইবেন না। Age of Empires ধাঁচের গেম হলেও মোটেও বোরিং ফিল করার সুযোগ নেই।

#Super Party Sports


ফুটবল তো আমরা সবাই খেলেছি। এবার একটু অন্যভাবে ফুটবল টা খেলব। কিভাবে তা বলব না, গেমটা ইন্সটল করে রান করলেই বুঝতে পারবেন, আর 'বোর' ফিল করার সুযোগ পাবেন না, গ্যারান্টি!


 #Ice Age Adventures


Ice age movie তো দেখেছেন, না দেখলেও প্রব্লেম নাই, যারা Adventurous game খেলতে ভালবাসেন তাদের জন্য ভালো গেমটি। গেমটি তৈরি করেছে Gameloft..


আজকে এই পর্যন্তই, উইন্ডোজ পিসি'র অ্যাপ শেয়ার করার ভিত্তি স্থাপন করে গেলাম (হা হা হি হি  :D)। আশা করি অনেক টিউনার পরবর্তীতে পিসি ভার্সন উইন্ডোজ স্টোর মেট্রো অ্যাপ শেয়ার করবেন।
সমস্যা হলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবাই ভালো থাকবেন।
আমরা যারা উইন্ডোজ ব্যবহার করি, তারা কখনো ড্রাইভার সমস্যায় পড়িনি একথা বলা যাবে না। উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা একটি বড় সমস্যা। কারণ সঠিক ড্রাইভারটি খুঁজে পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ঠিকমতো কাজ করবে অথবা একেবারেই কাজ করবে না। সাধারণত কমপিউটারের যেকোনো ডিভাইস কেনা হলে তার সাথে সিডি বা ডিভিডিতে করে ড্রাইভার দিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু কোনো কারণে তা হারিয়ে গেলে অথবা অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন করার ফলে যদি আগের ড্রাইভার কাজ না করে তাহলেই সমস্যার শুরু। খুব বেশি সমস্যা হয় যখন ৩২ বিট অপারেটিং সিস্টেম থেকে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমে পরিবর্তন করা হয়।
তবে এসব সমস্যার সমাধান করতে পারে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান সফটওয়্যারটি। ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান প্রতিটি ডিভাইসের সঠিক ড্রাইভার খুঁজে বের করতে ও তা ইনস্টল করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। তবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান কিন্তু ফ্রী নয়, তবে আমি আপনাদের জন্য ফুল ভার্সনটি শেয়ার করবো।

ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ডাউনলোড লিঙ্ক -  এখানে ক্লিক করুন ।
ফিচার
০১. সর্বমোট চারটি মোডে এই সফটওয়্যার ডিভাইস ড্রাইভারের ব্যাকআপ নিতে পারে।
০২. খুব সহজেই ড্রাইভার রোল ব্যাক করা বা পুরনো ড্রাইভারে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
০৩. নিজে থেকেই ড্রাইভার আপডেট করতে পারে যাতে করে সিস্টেমের পারফরম্যান্স ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত হয়।
০৪. খুব সহজেই ডিভাইসের ড্রাইভার আনইনস্টল করা যায়।
০৫. ডিভাইস ড্রাইভারের লাইভ আপডেটের ব্যবস্থা আছে।
০৬. পুরোপুরি অজানা ডিভাইসকে খুব সহজেই খুঁজে বের করতে পারে।
০৭. সিস্টেমের ডেস্কটপ ও মাই ডকুমেন্টস ফোল্ডার খুব সহজেই ব্যাকআপ নিতে পারে।
০৮. খুব সহজেই ব্যাকআপ নেয়া ফাইল ও ফোল্ডার রিস্টোর করতে পারে। ব্যাকআপ নেয়ার জন্য ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিতে হয়। তাহলেই নিজে থেকেই ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ব্যাকআপ নিয়ে নেবে।
০৯. নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার জন্য ড্রাইভারগুলোর ক্লোন করে রাখা যায়, যাতে পরবর্তী সেটআপের সময় ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ইনস্টল না করেই কাজ করা যায় এবং এই ক্লোন এক্সিকিউটেবল ফাইল হিসেবে সেভ করে রেখে দেয়া যায়। শুধুই এক্সিকিউটেবল ফাইল নয়, ইনস্টলেশন শিল্ড উইজার্ড হিসেবেও ড্রাইভার সংরক্ষণ করা যায়।
তবে এই সফটওয়্যার যাতে ঠিকমতো কাজ করতে পারে সেজন্য সবার আগে সিস্টেমের ইন্টারনেট সংযোগ থাকা বাধ্যতামূলক।
আজ তাহলে এখানেই শেষ করলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করি। কিন্তু run এর অনেক ব্যবহারই আমরা জানি না। আসুন জেনে নিই কিছু দরকারি run কমান্ড এর তথ্য।
একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস – access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড – accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড – hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস – appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস – control admintools
অটোমেটিকস আপডেট – wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড – fsquirt
ক্যালকুলেটর – calc
সার্টিফিকেটস – certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ – charmap
চেক ডিক্স (ডস) – chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার – clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট – cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস – dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট – compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল – control
ইউজার একাউন্টস – control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস – timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স – ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার – devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স – dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ – cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট – dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট – diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার – diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ – drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার – verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল – migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল – sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস – control folders
ফন্টস – control fonts
ফন্টস ফোল্ডার – fonts
গেম কন্ট্রোলারস – joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর – gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট – helpctr
হাইপারটার্মিনাল – hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড – iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস – ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড – icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার – iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস – inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস – control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস – secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস – lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ – logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট – winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার – moviemk
এমএস পেইন্ট – mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল – mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস – main.cpl
নেট মিটিং – conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড – netsetup.cpl
নোটপ্যাড – notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার – packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর – odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড – osk
আউটলুক এক্সপ্রেস – msimn
এমএস পেইন্ট – pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস – password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস – telephon.cpl
ফোন ডায়ালার – dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন – powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স – control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার – printers
রিজিউনাল সেটিংস – intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক – rasphone
রিমোট ডেক্সটপ – mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ – ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট – ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি – rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা – sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক – control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার – wscui.cpl
সার্ভিসেস – services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার – fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা – shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও – mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর – sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি – msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন – msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস – sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার – taskmgr
টিসিপি টেষ্টার – tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট – telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার – nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার – utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক – wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি – wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার – explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল – firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার – magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট – wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার – wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার – msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস – syskey
আপডেট লাঞ্চ – wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন – winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর – tourstart
ওয়ার্ড প্যাড – write
Blogger Widgets..