Wednesday, August 26, 2015

যারা ব্লজ্ঞিং করেন এবং করবেন ভাবছেন তাদের কাছে google adsense জিনিসটা আশা করি নতুন করে চিনিয়ে দিতে হবে না। এক কথাতে এটা সোনার হরিন হরিণ ও বলতে পারেন। ভালো ওয়েবসাইট আর ভালো ভিসিটর হলে আপনার উপার্জনে adsense এনে দিতে পারে নতুন মাত্রা। বাংলাদেশে এমনো অনেক adsense publisher আছে যারা মাসে ৫০০০ ডলার earn করতে পারে।
এখানে প্রশ্ন আসতেই পারে adsense পাওয়া তো অনেক কঠিন কাজ। আমি কি করে পাবো ?
- ভাই কোন কাজটা সহজ বলেন ?? সব কাজই কঠিন। তবে আপনার জিনিসটা কে অতিরিক্ত কঠিন ভেবে নিচ্ছেন। তাই এটা ক্রমশ আপনাদের কাছে আর কঠিন ভাবে দাঁড়াচ্ছে। ভালো যোগ্যতা সম্পন্ন ওয়েবসাইট হলে আপনি অবশ্যই adsense পাবেন।
আজ আমরা ২ টা বিষয় জানতে চেষ্টা করবো।
adsense কত রকম
non-hosted adsense পেতে কি কি শর্ত পুরন করতে হবে।
adsense ৩ রকম হয়।
-Hosted adsense
-Non-hosted adsense
-Premium adsense

Hosted adsense 
এটা আপনি বিভিন্ন ভাবে পেতে পারেন। তবে ইউটিউব এবং ব্লগার থেকে hosted adsense পাওয়া সব থেকে সহজ রাস্তা। hosted adsense দিয়ে আপনি সুধু মাত্র ইউটিউব অথবা blogspot এ কাজ চালাতে পারবেন। নিজের কেনা ডোমেইনএ কোন কাজ করবে ন। তবে আপনি চাইলে আপনার hosted adsense কে non-hosted adsense এ আপগ্রেট করে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে নিজের কেনা ডোমেইন এ এটি কাজ করবে। আপনি যদি আপনার hosted adsense অ্যাকাউন্টটি ইউটিউব থেকে আপ্প্রভ করান সে ক্ষেত্রে এটি ব্লগার ব্লজ্ঞে কাজ করবে না। ব্লগস্পটের জন্য আলাদা করে এটি আপগ্রেট করে নিতে হবে। তবে আজ কাল ব্লগস্পট হতে adsense পাওয়া অনেক দুরহ হএ গেছে। তার থেকে non-hosted adsense পাওয়াই সহজ।
Non-hosted adsense
এটাকেই মুলত adsense বলা যায়। কারন এটা দিয়ে আপানি ইউটিউব, ব্লগস্পট, নিজের কিনা ডোমেইন, হাবপেজ, সব কিছুতেই এড দিতে পারবেন তথা ব্যবহার করতে পারবেন। এটা পাওার জন্য কিছু শর্ত গুগল নির্ধারণ করে দিয়েছে। সেগুল আমি আপনাদের নিচে বলবো।

Premium adsense
সোনার হরিণ। হা ভাই এটা আসলেই সোনার হরিণ। hosted / non hosted adsense account ফেক ক্লিকের কারনে ব্যান হয়ে জেতে পারে। মনে করেন যখন ব্যান হবে তখন আপনার অ্যাকাউন্টএ ৫০০০ ডলার ছিল। অই অবস্থাতে ব্যান হলে আপনার কেমন লাগেব বলেন??? হম... premium adsense এ কোন অবস্থাতে ব্যান হওার ভয় নাই। যত খুশি ফেক ক্লিক পরুক। নো চিন্তা। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে এক মাসে ৩০ লক্ষ ভিসিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার adsense টিকে গুগল premium adsense এ রুপান্তর করে দিবে।
এবার চলুন দেখি non-hosted adsense পাওার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগবে। 
- সবার আগে একটা পুরনাঙ্গ ওয়েবসাইট থাকা লাগবে। মানে অসম্পূর্ণ হলে চলবে না। ওয়েবসাইট সাবডোমেইনএ হলে চলবে না।
- সাইটের বয়স ৬ মাসের বেশি হওয়া লাগবে।
- non-hosted adsense পাওয়ার জন্য অনেক বেশি ভিসিটর থাকা লাগবে এমন কোন নিয়ম নাই। তবে seo তে ভালো অবস্থাতে থাকা লাগবে। যেমন মেটাট্যাগে ভালো keyword, ওয়েবমাস্টারে ওয়েবসাইট সাবমিট করা থাকা লাগবে।
- website এ কিছু নির্ধারিত পাতা থাকা লাগবে। যেমন about us, contract us, privect policy
- অবশ্যই কপি করা জিনিস আপনার সাইটে রাখতে পারবেন না। unique জিনিস রাখতে হবে।
এসব মেনে আবেদন করলেই আপনিও non-hosted adsense এর মালিক হতে পারবেন। আবেদন করার ৭ দিনের মদ্ধে আবেদন মঞ্জুর করবে গুগল। নাহলে অন্য সাইট দিয়ে non-hosted adsense approve করে আপনার সাইটে ব্যবহার করতে পারেন।
তারপরেও যদি না হয় তাহলে এই পেজে কথা বলে দেখতে পারেন। এখানে অনেক কম দামে non-hosted adsense কিনতে পারবেন।
বিজ্ঞাপনের জন্য বরাদ্দ স্থান বিজ্ঞাপন বুকিং এর জন্য এখনই ফোন করুন ০১৭১৯২০২০১৯ নম্বরে

Saturday, June 20, 2015

আসসালামু আলাইকুম।
চতুর্থবারের মত এবারও আপনাদের জন্য নিয়ে হাজির হলাম সাইটে সেহরী ও ইফতারের সময়সূচি বসানোর জাভাস্ক্রিপ্ট এবং একইসাথে ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগীন।
যেভাবে বসাবেনঃ ওয়ার্ডপ্রেস এই প্লাগীনটি ইনস্টল করে Widget থেকে কাঙ্খিত স্থানে বসিয়ে দিন।
যেভাবে বসাবেনঃ অন্যান্য সাইটে
নিচের জাভাস্ক্রিপ্টটা কপি করুনঃ
1
2
<div id="ramadan"><script type="text/javascript"src="http://alor-nishan.com/newramjan.js">
</script></div>
এবার আপনার সাইটের যেখানে সময়সূচি বসাতে চান সেখানে কোড টা পেস্ট করে দিন।
:: আপডেট ২০১৫ ::
1. প্লাগীনের বেশকিছু বাগ ফিক্স করা হয়েছে
2. প্লাগীনে অটোমেটিক সেহরী ও ইফতারের সূচি যোগ করা হয়েছে
3. https সাইটে প্লাগীন লোডের সমস্যা সমাধান করা হয়েছে।
4. php code এর মাধ্যমে থিমেও যোগ করতে পারবেন
5. ইফতার ও সেহরীর সূচির পাশে একটা হেল্প বাটন যোগ করা হয়েছে।
6. রমযান শেষে সময়সূচী অটো হাইড হয়ে যাবে।
সুতরাং বছর বছর কোড এড করা আবার তুলে ফেলার সমস্যা আর থাকছেনা।
আশা করি পবিত্র রমজানে আপনার সাইটকে রমজানের সাজে সাজিয়ে নিতে প্লাগীন এবং স্ক্রিপ্টটা আপনাদের কাজে লাগবে। smile প্লাগীন ইনস্টলে কিংবা কোড বসাতে গিয়ে কারও কোন সমস্যা হলে আমাকে টিউমেন্টে জানাবেন।
বিঃদ্রঃ প্রতিদিন ইফতারের পর পরবর্তি দিনের সেহরী ও ইফতারের সময় আপডেট হবে।
::রমযান সম্পর্কিত কিছু হাদিস::
যরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন,
আল্লাহ তাআলার কসম! মুসলমানদের জন্য রমযানের চেয়ে উত্তম কোনো মাস আসেনি এবং মুনাফিকদের জন্য রমযান মাসের চেয়ে অধিক ক্ষতির মাসও আর আসেনি। কেননা মুমিনগণ এ মাসে (গোটা বছরের জন্য) ইবাদতের শক্তি ও পাথেয় সংগ্রহ করে। আর মুনাফিকরা তাতে মানুষের উদাসীনতাও দোষত্রুটি অন্বেষণ করে। এ মাস মুমিনের জন্য গনীমত আর মুনাফিকের জন্য ক্ষতির কারণ।-মুসনাদে আহমদ, হাদীস ৮৩৬৮, মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদীস-৮৯৬৮, সহীহ ইবনে খুযাইমা, হাদীস-১৮৮৪, তাবারানী হাদীস-৯০০৪, বাইহাকী শুয়াবুল ঈমান, হাদীস-৩৩৩৫
হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন-
إذا جاء رمضان فتحت أبواب الجنة، وغلقت أبواب النار، وصفدت الشياطين.
যখন রমযান মাসের আগমন ঘটে, তখন জান্নাতের দরজাসমূহ খুলে দেওয়া হয় এবং জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর শয়তানদেরকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয়।-সহীহ বুখারী, হাদীস-১৮৯৮, সহীহ মুসলিম, হাদীস-১০৭৯ (১), মুসনাদে আহমদ হাদীস-৮৬৮৪, সুনানে দারেমী, হাদীস-১৭৭৫
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘রোযা এবং কুরআন কিয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোযা বলবে, আমি তাকে দিনের বেলায় পানাহার ও প্রবৃত্তির চাহিদা মেটানো থেকে বিরত রেখেছি। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ কবুল করুন। কুরআন বলবে, আমি তাকে রাতে ঘুম থেকে বিরত রেখেছি। সুতরাং আমার সুপারিশ কবুল করুন। তখন দু’জনের সুপারিশই গ্রহণ করা হবে।-মুসনাদে আহমদ হাদীস : ৬৫৮৯; তবারানী, মাজমাউয যাওয়াইদ ৩/৪১৯

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. বলেন,
من افطر يوما من رمضان متعمدا من غير سفر ولا مرض لم يقضه ابدا، وان صام الدهر كله، … وقد ذكره البخاري تعليقا بصيغة الجزم حيث قال : وبه قال ابن مسعود، وقال الشيخ محمد عوامه : وهذا الحديث موقوف لفظا ومرفوع حكما
যে ব্যক্তি অসুস্থতা ও সফর ব্যতীত ইচ্ছাকৃতভাবে রমযানের একটি রোযাও ভঙ্গ করে, সে আজীবন রোযা রাখলেও ঐ রোযার হক আদায় হবে না।-মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৯৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, হাদীস : ৭৪৭৬; সহীহ বুখারী ৪/১৬০
হযরত আলী রা. বলেন-
من افطر يوما من رضمان متعمدا لم يقضه أبدا طول الدهر.
যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে রমযান মাসের একটি রোযা ভঙ্গ করবে, সে আজীবন সেই রোযার (ক্ষতিপূরণ) আদায় করতে পারবে না।- মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদীস : ৯৮৭৮
রোযার হালতে গীবত করলে, গালি-গালাজ করলে, টিভি-সিনেমা ইত্যাদি দেখলে, গান-বাদ্য শ্রবণ করলে এবং যে কোনো বড় ধরনের গুনাহে লিপ্ত হলে রোযা মাকরূহ হয়ে যায়। আর এ কাজগুলো যে সর্বাবস্থায় হারাম তা তো বলাই বাহুল্য।
হাদীসে কুদসীতে আছে, আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- اذا كان يوم صوم احدكم فلا يرفث ولا يصخب ‘তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে তখন সে যেন অশালীন কথাবার্তা না বলে ও হৈ চৈ না করে। -সহীহ বুখারী হাদীস : ১৯০৪;
Blogger Widgets..