Wednesday, August 26, 2015

PTC শব্দের অর্থ হচ্ছে Paid To Click । এই PTC এর কাজ নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু অর্ধসত্য ধারণা প্রচলিত আছে। গুনীজনেরা বলে গেছেন, অর্ধসত্য মিথ্যা অপেক্ষা ভয়ংকর। এখানে ও ঠিক তাই । আমাদের প্রচলিত ধারণাগুলো হলো যত ক্লিক তত টাকা , ক্লিক করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায় । কিন্তু আসলে সবই ভুল ধারনা । প্রাথমিক পর্যায়ে এই কাজ শুরু করলে স্বাভাবিক অবস্হায় মানে সল্প পরিশ্রমে এর মাধ্যমে খুব বেশি আয় করা যায় না । তবে পরিশ্রম করলে ও ধৈয ধরলে এবং Refer করে আয় বৃদ্ধি করা যায় ।
ইন্টারনেট এ ক্লিক এর উপর হাজার হাজার সাইট আছে । কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এগুলোর ৯০% এ ভুয়া । এগুলোতে ক্লিক করলে আপনি ঠিক এ একাউন্ট এ ব্যালান্স দেখতে পাবেন । কিন্তু ই দেখা পর্যন্ত এ সীমাবদ্ধ । ওই টাকা আপনি আর তুলতে পারবেন না । হাতে ও পাবেন না ।
এই জন্য আপনাদের PTC-Investigation এর Paying সাইট নির্বাচন করতে হবে । আমি আপনাদের ঐ Paying সাইট গুলার লিস্ট দিবো এবং ঐ সাইট হতে ভাল আয় করার ট্রিক শিখাব ।
NEOBUX----
PTC সাইটের মধ্যে Neobux হচ্ছে FATHER OF ALL PTC SITE. Neobux এর প্রায় ৩ কোটি Member আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা। একটি Ptc সাইট এর কি ভাবে এত Member থাকতে পারে। এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়া না। প্রতিদিন ওরা ১ কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে) Taka Payment করে। মাসে ৩০ কোটি টাকা !!!!!
কিভাবে SIGNUP করবেন-
1. প্রথমে এখানে ক্লিক করেন ।
2. এখন উপরের দিকে দেখেন Register Option আছে। ঐখানে ক্লিক করেন।নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
3. User Name অংশে নাম দিন,Password দিন।Email দিন Payza/Paypal অংশে যে Email ইমেইল অংশে দিয়েছেন সেই Email ই দেন।পরে একই ইমেইল দিয়ে Payza/Paypal অ্যাকাউন্ট খুলবেন।
4. Registration Complete হবার পর ওরা আপনার ইমেইল এ একটি কোড পাঠাবে। ঐ কোড এখানে এনে Paste করবেন। (রেজিস্ট্রেশান এর সময় IP সমস্যা হলা এই পোস্ট দেখুন )
5. Account এ লগিন করার পর নিচের ছবির মত পাবেন। এখানে View advertisements অংশে ক্লিক করে অ্যাড গুলো দেখেন। অন্য উপায়ে Earn করতে চাইলে Offer অংশে ক্লিক করে মিনি জব অংশে ক্লিক করে কাজ করার চেষ্টা করেন।Mini job এ কাজ করতে হলে Crowd Flower নামে একটি সাইটে SIGNUP করতে হবে । ঐটা মিনি জব সেকশন এ গেলেই বুঝতে পারবেন।কিন্তু Mini job এর কাজ আয়েত্তে আসতে ১ মাস সময় লাগতে পারে।Try করতে থাকেন। মাসে 200$ শুধু Mini job করে আয় করা যায়।কিন্তু নতুন অ্যাকাউন্ট এ সাধারনত মিনি জব আসে না। ৭ দিন পর অথবা আগে থেকেই মিনি জব পেতে শুরু করবেন।বাংলাদেশ সময় সকাল ৫ টা থেকে বেশি মিনি জব থাকে।

কি ভাবে ADVERTISEMENT দেখবেন-
Sign up এর সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ হবার পর নিচের ছবির মত View Advertisement section এ ক্লিক করুন ।

ঐ খানে ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত পেজ আসবে ।

এখন যে কোন একটি অ্যাড এ ক্লিক করলে নিচের ছবির মত অ্যাড এর উপর ছোট্ট লাল বলের মত /লাল ডট এর মত হবে ।
এখন আপনাকে আবার ঐ লাল বলে/লাল ডটে ক্লিক করতে হবে।ক্লিক করলে অ্যাড টি অন্য Tab এ open হবে।আপনাকে কিছু সময় ওয়েট করতে হবে পুরো অ্যাড validated হতে। ৫-১০ সেকেন্ড সময় লাগে পুরো অ্যাড validated হতে। validated! হয়ে গেলে নিচের ছবির মত দেখতে পাবেন।
এখন এই Tab close করে আবার Neobux এ ফেরত আসেন।আবার আরেক টি অ্যাড দেখেন।মনে রাখবেন Neobux এ দুই ধরনের Fixed Advertisements আছে। একটির কালার গোলাপি আর একটি র কালার হুলুদ।হলুদ অ্যাড সব সময় ৪ টা করে থাকে। কখনই ৪ টার বেশি থাকে না। এই ৪ টা অ্যাড ই হল সবচাইতে important. এই অ্যাড গুল আগে ক্লিক করে নিবেন অথবা এই অ্যাড গুল একটাও বাদ দিবেন না।এই অ্যাড না দেখলে আপনার ইনকাম হবে না।
রেফার থেকে আয়-
Neobux এর Referral দুই ধরনেরঃ ১) Direct Referral 2) Rented Referral.
# Direct Referral : যে রেফারাল আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে SIGNUP করবে সেই আপনার Direct Referral. আপনি আপনার লিঙ্ক Facebook/Ptsu/Blog/Website/Ptc Site এ অ্যাড দিয়ে Direct Referral যোগার করতে পারেন।কিন্তু প্রথম দিকে Direct Referral যোগার করা সহজ না।এর জন্যই বলেছি PTC সাইটে সাফল্য পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। ৫-৬ মাস ব্যবহার করার পর এমনি বুঝে যাবেন কি ভাবে Direct Referral যোগার করতে হয়।
#Rented Referral : Neobux এ আপনি আরেক ধরনের Referral পাবেন। তার নাম Rented Referral বা RR. মানে হল যাদের কোন upline নাই তাদের বিক্রি করে দেয় Neobux. আপনি এক মাস থেকে শুরু করে ২৪০ দিনের জন্য RR কিনতে পারবেন।ইচ্ছা করলে মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন।১ মাসের জন্য দিতে হবে ২০ সেন্ট প্রতি RR।বেশি দিনের জন্য কিনলে রেট কম।যদি RR প্রতিদিন কাজ করে তবে 1.20 $ আয় করতে পারবেন ১মাসে Per RR। যদি মনে করেন RR ক্লিক করছে না সেক্ষেত্রে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করতে পারবেন।মানে ৭ সেন্ট দিয়ে Recycle করলে ঐ Referral পালটিয়ে আরেকটি RR দিয়ে দিবে।
১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন-
# 1 মাস ক্লিক করার পর আপনি 1$আয় করতে পারবেন।এই 1$ না তুলে(Withdraw না করে) 1$ দিয়ে ৫ টি Rented Referral কিনেবন।
# 5 টি RR এর কারনে 10 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# 10 টি RR এর কা্রনে 5 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# এইভাবে ১মাস RR কিনতে থাকলে যখন 50 টি RR হয়ে যাবে হবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন। ২০ দিনে 20$ হয়ে যাবে।
# এখন 20$ দিয়ে 100 RR কিনুন। এখন 20 দিন পর আবার 30$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ।
# ঐ 30$ দিয়ে আবার 150 RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল 300 RR আছে।( এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।
### এখন থেকে এই 300 RR Extend করতে মাসে 60$ লাগবে। যদি সব RR কাজ করে তবে মাসে 180$ ইনকাম করতে পারবেন।কিন্তু আসলে সব RR সব দিন কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম 200 RR প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে 120$ ইনকাম করতে পারবেন। 60$ দিয়ে 300 RR এর ভাড়া বা Extend করার খরচ। বাকি 60$ বা ৪৮০০ বা প্রায় ৫০০০ টাকা মাসে ইনকাম।
আপনি এইখান থেকে অনেক রেফার পেতে পারেন এবং আরও আয় করতে পারেন । এই জন্য আপনাকে মেম্বার আপগ্রেড করতে হবে ।
Standard মেম্বার ছারাও আরও চার ধরনের মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি আছে যেগুলো হচ্ছে......
# Golden
# Emerald Sapphire
# Plutinam Diamond
#Ultimate
মেম্বারশিপ অনুযায়ী আপনার রেফারেল রেন্ট করার সিমাবদ্ধতা আছে যা নিচের চিত্রের মাধ্যমে দেখানো হল..
মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনার ক্লিক এর আয় এবং রেফারেল আয় এর হার অনেক গুনে বেরে যাবে। পাশাপাশি অন্যান্য আরও অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাবে। অর্থাৎ আপনার মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি আপগ্রেড করার মাধ্যমে আপনি অনেক ইনকাম করতে পারবেন যা আপনি চিন্তাও করেননি। নিচের চিত্রটি দেখে বুঝার চেষ্টা করুন বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী ইনকাম করার হার..

Neobux এ কাজ করতে হলে এই শর্ত গুলো মেনে চলবেন ।
শর্ত ১ : Neobux এর RR System বুঝা এক দিনে সম্ভব না।আর এত সল্প পরিসরে এখানেও আলোচনা করা সম্ভব না। তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।প্রথম দিকে আমিও RR পুরো বুজতাম না।কিন্তু আমি প্রতিদিন Forum ঘাটাঘাটি করতাম। Footer অংশে help নামে একটি ট্যাব আছে। ঐ ট্যাব গিয়ে ঘাটা ঘাটি করতাম। কোন কিছু না বুঝলে support এ কথা বলতাম।আপনিও তাই কারার চেষ্টা করবেন। দেখবেন ৩-৫ মাস পর আপনি ও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন।কিন্তু অনেকেই মনে করে ১ দিনেই সব বুঝে যাবে।কিন্তু না বুঝে লস খায় আর দোষ হয় PTC সাইট ভাল না।
শর্ত ২ :ভুলেও ১ টাকাও ইনভেস্ট করবেন না।আমি বারবার বলতেছি আগে পুরো ব্যাপার টা বুঝার চেষ্টা করেন। Forum ঘাটাঘাটি করেন। সব কিছু বুঝতে ৪-৫ মাস সময় লাগতে পারে।কিন্তু অনেকেরি এই ৪-৫ মাস ধৈর্য নাই। ১৫-২০ দিন পরে হয় ক্লিক করা বাদ দিয়া দেয় অথবা না বুঝে ইনভেস্ট করে ধরা খায়।তাই আগে শুধু ক্লিক করে দুই একবার টাকা($) Withdraw করেন। বুঝেন তারপর ইনভেস্ট করেন বা না করে Direct Referral ইনকাম দিয়ে RR কিনে টেস্ট করেন। অথবা আমার ফরমুলা অনুসরন করুন।
শর্ত ৩ : আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুল ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন।তা না হলে রেফেররাল ইনকাম পাবেন না।
কি ভাই অনেক কষ্টের ব্যাপার তাই না? ভুলে যাবেন না কষ্ট ছাড়া কিছুই পাওয়া যায় না । ৫ মাস কষ্ট করেন তারপর আপনার ফল পাবেন ইনশাআল্লাহ্‌ ।
বিজ্ঞাপনের জন্য বরাদ্দ স্থান বিজ্ঞাপন বুকিং এর জন্য এখনই ফোন করুন ০১৭১৯২০২০১৯ নম্বরে

আপনাকে যা যা করতে হবে
১. প্রথমে আপনাকে পেপাল রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এই এখানে
2. এরপর sign up এ ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন
৩. ইমেইল এর জায়গায় আপনার আপনার ইমেইল দিন 
৪. আপনার pasword দিন যেমন : Ab2564321
৫. নাম এর জায়গায় আপনার ফাস্ট নাম এন্ড লাস্ট নাম দিন (পাসপোর্ট অর নেসনাল আইডি কার্ড অনুসারে)
৬. জন্ম তারিখ আপনার যেভাবে ছবিতে দেওয়া আছে
৭. নেসনালিটি মালয়েশিয়া সিলেক্ট করুন
৮. এড্রেস যেভাবে ছবিতে দেওয়া আছে সেভাবেই দেন।
৯. ফোন নাম্বার যেটা দেওয়া আসে সেটে দেন
১০. এবার Agree and Create Account এ ক্লিক করুন
১১. তারপর আপনার মেইল এ যান এন্ড confirm করুন একাউন্ট
১২. এবার Log in করুন পেপাল একাউন্ট, বেস হয়ে গেলো Paypal Account
এখন ভেরিফাই করতে যা লাগবে
১. প্রথমে আপনাকে একটি মাস্টার কার্ড নিতে হবে, মাস্টার কার্ড এর জন্য এখানে আবেদন করুন
২. তারপর মাস্টার কার্ড রিলোড করতে হবে $১০
৩. আপনার পেপাল একাউন্ট open করুন
৪. এরপর Profile এ ক্লিক করে Credit and debit cards সিলেক্ট করুন
৫. এরপর যেভাবে ছবিতে দেওয়া আছে সেভাবে ইনফরমেশন গুলো দিন
৬. এরপর অপেক্ষা করুন ৩/৪ দিন আপনার মেইল এ ভেরীফিকেসন কোড যাবে
৭. এরপর কোড দিয়া কন্ফির্ম করুন
৮. আর যদি এই মাস্টার কার্ড দিয়া কোনো কারণে কাজ না হয় তাহলে নতুন কার্ড এর জন্য আবেদন করুন, এই কার্ড Company এর সাথে।
শিরোনামটা চমকে ওঠার মতোই। তবে ঘটনা সত্যি। ইউটিউবের সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেলের কর্ণধার ফেলিক্স কেলবার্গ, ইউটিউবে যার নাম ‘পিউডাইপাই’, গত বছরে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন ইউটিউবের মাধ্যমে। মাত্র ২৫ বছর বয়সী এই ইউটিউব সেলিব্রেটি তার চ্যানেলে মূলত নিজের খেলা সব গেমের ভিডিও আপলোড করে থাকেন এবং তাতেই তার চ্যানেল পরিণত হয়েছে ইউটিউবের শীর্ষ চ্যানেলগুলোর একটিতে। আর এর মাধ্যমেই তিনি গত বছরে ৭.৪ মিলিয়ন ডলার বা টাকার হিসাবে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা উপার্জন করেছেন।

জনপ্রিয়তা সাফল্যের চাবিকাঠি
সম্প্রতি সুইডিশ একটি সংবাদপত্রে ফেলিক্স কেলবার্গ বা পিউডাইপাইয়ের উপার্জনের খবর প্রকাশ হলে পুনরায় নড়েচড়ে বসেন নেটিজেনরা। তবে খবরের সত্যতা নিয়ে কোনো ধরনের সন্দেহ প্রকাশ করেননি কেউই। বছরখানেক আগেও (২০১৪ সালের শেষের দিকে) ইউটিউব চ্যানেলে ফেলিক্সের সাবস্ক্রইবারের সংখ্যা ছিল ৩২.৬ মিলিয়ন। এর এক বছরেরও কম সময়ে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭.৭ মিলিয়ন। আগের সময়ে তার চ্যানেলের মোট ভিডিও দেখার সংখ্যা ছিল ৬.৯ বিলিয়ন বা ৬৯০ কোটি। সেখানে এরই মধ্যে তার ভিডিও দেখার সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৯ বিলিয়ন বা ৯০০ কোটি। ফলে ওই হিসেবে প্রতিজন সাবস্ক্রাইবারের জন্য ফেলিক্সের আয় গড়ে ২০ সেন্টেরও কম। তার মানে বিপুল পরিমাণ সাবস্ক্রাইবারের কারণেই মূলত ফেলিক্স বিপুল পরিমাণ অর্থও উপার্জন করে আসছে ইউটিউবের মাধ্যমে।

পিউডাইপাইয়ের প্রতিক্রিয়া

এদিকে নিজের আয়ের তথ্য প্রকাশ হয়ে যাওয়া নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশও করেছেন ফেলিক্স। ‘লেটস টক অ্যাবাউট মানি’ শিরোনামের এই ভিডিও আপলোড হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা দেখা হয় ১৬ লক্ষবারের চেয়েও বেশি। এ থেকেই তার জনপ্রিয়তার মাত্রাটি বুঝা যায় সহজেই। এই ভিডিওতে ফেলিক্স বলেন, ‘যখনই কোথাও প্রকাশ পেয়ে যায় যে বছরে আমার উপার্জন কত, তা দেখে অনেকেই হতভম্ব হয়ে পড়েন। কেউ কেউ রাগেও ফেটে পড়েন। তারা প্রায়শই মনে করে থাকেন যে আমি কেবল সারাদিন বসে থাকি আর ভিডিওর সামনে চিত্কার করতে থাকি। এটা একদিক থেকে সত্যি মনে হলেও আসলে আমি চিত্কার-চেঁচামেচির চাইতেও আরও বেশি কিছু করে থাকি, যা অনেকের মাথায় ঢোকে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হঠাত্ করেই মনে হচ্ছে যেন আমি কী করি তার চাইতে মানুষজন আরও বেশি উদ্বিগ্ন আমি কত উপার্জন করি, সেটা নিয়ে। তারপরেও আমি আমার সকল ভক্ত-অনুসারীদের ধন্যবাদ জানাই আমার সাথে থাকার জন্য। আমি আজ যে অবস্থানে এসে পৌঁছেছি সেখানে না পৌঁছালেও আমি এই কাজই

করে যেতাম।’

ইউটিউব থেকে উপার্জন


ইউটিউবে ফেলিক্স বা পিউডাইপাইয়ের জনপ্রিয়তার কথা বলতে গিয়ে এনডারস অ্যানালাইসিস নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কর্মী ইয়ান মড বলেন, ‘বয়সে কৈশোর-তারুণ্যে থাকা জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশকে সে আকর্ষণ করে থাকে মন্ত্রমুগ্ধের মতো। অনেকের কাছে তার আয়ের অংক বিস্ময়কর লাগতে পারে। কিন্তু প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের জনগোষ্ঠীর অর্ধেকের সমান মানুষ তার ভিডিও নিয়মিত দেখে থাকে।’

ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জনের






পিউডাইপাইয়ের এমন সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জনের বিষয়টিকে পেশাদার হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহী হতে পারেন। সেটা দোষেরও কিছু নয়। তবে ফেলিক্স যেমন একদিনে এমন অবস্থানে পৌঁছাননি, তেমনি অন্যদেরও ইউটিউব থেকে উপার্জন করতে চাইলে ধৈর্যের পরীক্ষা দিতেই হবে। ইয়ান মড এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘অন্য সব বিষয়ের মতোই ইউটিউবেও শীর্ষস্থানীয় উপার্জনকারীরা অন্য অনেকের দৃষ্টিতেই অসম্ভব পরিমাণ উপার্জন করছেন। আবার এর বিপরীতে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা আসলে কোনো অর্থই উপার্জন করতে পারছেন না। এসব জায়গাতে আপনাকে সামনের দিকে উঠে আসতে হলে আপনার মধ্যে বিশেষ কিছু দেখাতে হবে। আপনাকে মানুষের সামনে স্পেশাল হয়ে উঠতে হবে। এটা শেষ পর্যন্ত সকলের ক্ষেত্রে হয়ে ওঠে না। তবে ধৈর্য ধরে থাকতে পারলে প্রত্যাশা অনুযায়ী না হলেও সাফল্য আসবে, হয়তো সেটা পিউডাইপাইয়ের মতো হবে না।’
যারা ব্লজ্ঞিং করেন এবং করবেন ভাবছেন তাদের কাছে google adsense জিনিসটা আশা করি নতুন করে চিনিয়ে দিতে হবে না। এক কথাতে এটা সোনার হরিন হরিণ ও বলতে পারেন। ভালো ওয়েবসাইট আর ভালো ভিসিটর হলে আপনার উপার্জনে adsense এনে দিতে পারে নতুন মাত্রা। বাংলাদেশে এমনো অনেক adsense publisher আছে যারা মাসে ৫০০০ ডলার earn করতে পারে।
এখানে প্রশ্ন আসতেই পারে adsense পাওয়া তো অনেক কঠিন কাজ। আমি কি করে পাবো ?
- ভাই কোন কাজটা সহজ বলেন ?? সব কাজই কঠিন। তবে আপনার জিনিসটা কে অতিরিক্ত কঠিন ভেবে নিচ্ছেন। তাই এটা ক্রমশ আপনাদের কাছে আর কঠিন ভাবে দাঁড়াচ্ছে। ভালো যোগ্যতা সম্পন্ন ওয়েবসাইট হলে আপনি অবশ্যই adsense পাবেন।
আজ আমরা ২ টা বিষয় জানতে চেষ্টা করবো।
adsense কত রকম
non-hosted adsense পেতে কি কি শর্ত পুরন করতে হবে।
adsense ৩ রকম হয়।
-Hosted adsense
-Non-hosted adsense
-Premium adsense

Hosted adsense 
এটা আপনি বিভিন্ন ভাবে পেতে পারেন। তবে ইউটিউব এবং ব্লগার থেকে hosted adsense পাওয়া সব থেকে সহজ রাস্তা। hosted adsense দিয়ে আপনি সুধু মাত্র ইউটিউব অথবা blogspot এ কাজ চালাতে পারবেন। নিজের কেনা ডোমেইনএ কোন কাজ করবে ন। তবে আপনি চাইলে আপনার hosted adsense কে non-hosted adsense এ আপগ্রেট করে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে নিজের কেনা ডোমেইন এ এটি কাজ করবে। আপনি যদি আপনার hosted adsense অ্যাকাউন্টটি ইউটিউব থেকে আপ্প্রভ করান সে ক্ষেত্রে এটি ব্লগার ব্লজ্ঞে কাজ করবে না। ব্লগস্পটের জন্য আলাদা করে এটি আপগ্রেট করে নিতে হবে। তবে আজ কাল ব্লগস্পট হতে adsense পাওয়া অনেক দুরহ হএ গেছে। তার থেকে non-hosted adsense পাওয়াই সহজ।
Non-hosted adsense
এটাকেই মুলত adsense বলা যায়। কারন এটা দিয়ে আপানি ইউটিউব, ব্লগস্পট, নিজের কিনা ডোমেইন, হাবপেজ, সব কিছুতেই এড দিতে পারবেন তথা ব্যবহার করতে পারবেন। এটা পাওার জন্য কিছু শর্ত গুগল নির্ধারণ করে দিয়েছে। সেগুল আমি আপনাদের নিচে বলবো।

Premium adsense
সোনার হরিণ। হা ভাই এটা আসলেই সোনার হরিণ। hosted / non hosted adsense account ফেক ক্লিকের কারনে ব্যান হয়ে জেতে পারে। মনে করেন যখন ব্যান হবে তখন আপনার অ্যাকাউন্টএ ৫০০০ ডলার ছিল। অই অবস্থাতে ব্যান হলে আপনার কেমন লাগেব বলেন??? হম... premium adsense এ কোন অবস্থাতে ব্যান হওার ভয় নাই। যত খুশি ফেক ক্লিক পরুক। নো চিন্তা। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে এক মাসে ৩০ লক্ষ ভিসিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার adsense টিকে গুগল premium adsense এ রুপান্তর করে দিবে।
এবার চলুন দেখি non-hosted adsense পাওার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগবে। 
- সবার আগে একটা পুরনাঙ্গ ওয়েবসাইট থাকা লাগবে। মানে অসম্পূর্ণ হলে চলবে না। ওয়েবসাইট সাবডোমেইনএ হলে চলবে না।
- সাইটের বয়স ৬ মাসের বেশি হওয়া লাগবে।
- non-hosted adsense পাওয়ার জন্য অনেক বেশি ভিসিটর থাকা লাগবে এমন কোন নিয়ম নাই। তবে seo তে ভালো অবস্থাতে থাকা লাগবে। যেমন মেটাট্যাগে ভালো keyword, ওয়েবমাস্টারে ওয়েবসাইট সাবমিট করা থাকা লাগবে।
- website এ কিছু নির্ধারিত পাতা থাকা লাগবে। যেমন about us, contract us, privect policy
- অবশ্যই কপি করা জিনিস আপনার সাইটে রাখতে পারবেন না। unique জিনিস রাখতে হবে।
এসব মেনে আবেদন করলেই আপনিও non-hosted adsense এর মালিক হতে পারবেন। আবেদন করার ৭ দিনের মদ্ধে আবেদন মঞ্জুর করবে গুগল। নাহলে অন্য সাইট দিয়ে non-hosted adsense approve করে আপনার সাইটে ব্যবহার করতে পারেন।
তারপরেও যদি না হয় তাহলে এই পেজে কথা বলে দেখতে পারেন। এখানে অনেক কম দামে non-hosted adsense কিনতে পারবেন।

Friday, June 12, 2015

আসসালামু আলাইকুম। আশাকরি সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালোই আছি। আজকে আমি যে বাপরে  আলোচনা করবো সেটি হলো বাংলাদেশী ফাইল আপলোড সাইট। তাই এটি নিয়ে হয়তো আগেও অনেক টিউন হতে পারে,কিন্তু আমার নজরে পরে নি তাই আমি এই টিউনটি করলাম দয়া করে কেউ কোন বাজে টিউমেন্ট করবেন না। কোনো ভুল ত্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। যাই হোক এবার মূল কথায় আসি। আমরা অনেক এ হইত জানি যে ফাইল আপলোড করে টাকা ইনকাম করা যায়। আজ আমি আপনাদের সেই সাইট এর সাথে পরিচয় করে  দিব। আমরা হইত অনেক এই জানি যে আপলোড করে সেই ফাইল যত বার ডাউনলোড হবে তার ওপরে একাউন্ট এ টাকা জমা হবে। তাই আপনাকে প্রথমে ফাইল আপলোড করে  ফাইল এর লিংক আপনার বন্ধুদের শেয়ার করতে হবে।
কি ভাবে করতে হবে দেখুন।
১. প্রথমে এই সাইট এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন - Sign Up
তার পর দেখুন  sign up এ ক্লিক করুন।
এর পর  রেজিস্ট্রেশন ফর্ম আসবে সেটা নিজের মত পূরণ করুন। তার পর submit এ ক্লিক করুন ।
বাস আপনের কাজ শেষ এখন লগইন করা না থাকলে লগইন করুন আর লগইন করা থাকলে ফাইল আপলোড করা শুরু করুন আর আপনের বন্ধুদের অথবা আপনের ওয়েবসাইট এ আপনের ফাইল আপলোড করা লিংক শেয়ার করুন আপনের ইচ্ছা মত। ফ্রি একাউন্ট এ আপনে ৫০০ গিবি পর্যন্ত ফাইল আপলোড করতে পারবেন। আপনি চাইলে একাউন্ট আপগ্রেড করতে পারবেন ।
নিচে দেখুন প্রিমিয়াম একাউন্ট এর ছবি কত দিনে কত usd লাগবে।
আপনি চাইলে আপনের একাউন্ট এর টাকা আপনে বিকাশ অথবা ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাকিং এ নিতে পারবেন এর জন্য my account এ যান তার পর Configuration এ যান নিচে ছবি দেখুন।
আজ এ পর্যন্তই, আবার পরবর্তী টিউন এ দেখা হবে। দয়া করে কেউ কোন বাজে টিউমেন্ট করবেন না। কোনো ভুল ত্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে।

Tuesday, June 9, 2015

আমি আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব কিভাবে ইউটিউব থেকে খুব সহজেই আয় করা যায় সেই বিষয় নিয়ে।

১/ অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয়।


আমরা অনেকেই মনে করি অনলাইনে আয় করতে হলে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও, ইমেইল মার্কেটিং, ইত্যাদি জানা থাকা লাগবে, কিন্তু এটি  ভুল ধারনা। আপনি যেই পেশাতেই নিয়োজিত থাকুন না কেন আপনিও আয় করতে পারেন অনলাইন থেকে আর তা হল ইউটিউব এর মাধ্যমে।
ধরুন আপনি খুব ভাল বাঁশি বাজাতে পারেন অথবা মেজিক দেখাতে পারেন,ভাল রান্না করতে পারেন মানে আপনি যেই  জিনিসটা খুব ভাল পারেন সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করুন। তারপর  সেই ভিডিও আপনার ইউটিউব চ্যানেল এ আপলোড করে অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন

২/ ইউটিউব ট্রাফিক থেকে ব্লগের মাধ্যমে আয়।


ধরে নিলাম আপনার একটি  ব্লগ আছে আর সেই ব্লগের জন্য ট্রাফিক প্রয়োজন।
ইউটিউব হতে পারে  আপনার ব্লগের সবচাইতে শক্তিশালি ট্রাফিক মাধ্যম।
আপনার ব্লগে যেই বিষয় নিয়ে লিখালিখি হয় সেই বিষেয়র উপর একটি ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব থেকে পেতে পারেন আপনার সবচাইতে কাঙ্কিত ট্রাফিক।
আনলিমিটেড ট্রাফিক এর জন্য ইউটিঊব এর বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না।
Seo এক্সপার্টরাও এখন ব্লগ এর একটি ভালমানের ব্যাকলিংক এর জন্য  ইউটিইউবকে গুরুত্ব দেন।
আপনি ইউটিউব থেকে খুব সহজেই পেতে পারেন আপনার ব্লগের একটি শক্তিশালি ব্যাকলিংক।
ব্লগ থেকে কিভাবে বিভিন্ন পদ্বতিতে আয় করতে হয় সে বিষয়ে টেকটিউনস এ এর আগে অনেকেই লিখালিখি করেছেন তাই সে বিষয়ে আর গেলাম না।

৩/ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়


যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাতে জড়িত আছেন তারাই শুধু বলতে পারবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইউটিউব ট্রাফিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর একটি ভাল মানের রিভিউ ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিও থেকে পেতে পারেন আপনার সম্ভাব্য ক্রেতাকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ যতোগূলো ফ্রি ট্রাফিক মেথড আছে তার মাজে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ মেথড হল ইউটিউব ট্রাফিক।
ইউটিউব এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি মাসে খুব ভাল মানের একটি অ্যামাউন্ট আয় করা সম্ভব।
সব শেষে একটি কথা বলতে চাই কারো ভিডিও চুরি করে সেই ভিডিও আপনার চ্যানেলে আপলোড করবেন না। কথা আছে, চোরের দশদিন আর সাধুর একদিন।
Blogger Widgets..