Thursday, June 25, 2015

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সবাইকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরকি শুভচ্ছো ও সালাম। আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছনে। আজ আমি টিউন করবো কিভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায় তাও আবার হাই কোয়ালিটি ভিডিও ছোট একটি সফটওয়ার দিয়ে। এইটা আমার দিতীয়  টিউন তাই ভুল ত্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। যাই হোক এবার মূল কথায় আসি।
ছোট একটি সফটওয়ার দিয়ে আপনে চাইলেই ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করতে পারবেন তাও আবার হাই কোয়ালিটি ভিডিও।
এর জন্য আপনাকে প্রথমে ইউটিউব এ  গিয়ে দেখতে  হবে কি ভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায়।
ইউটিউব লিংক = https://www.youtube.com/watch?v=I-CeLkx0FJM
ভিডিও টিউটোরিয়াল এ আপনে দেখতে পাবেন কি ভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায়।
ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখে এখন আপনি হইত এতক্ষণ বুঝতে পারছেন যে কি ভাবে ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করা যায়।
ইউটুব ভিডিও হাই স্পিড এ ডাউনলোড করার সফটওয়ার টি ইউটুব ভিডিও এর নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দেওয়া আছে ডাউনলোড করে নিন।
সফটওয়ার টি ডাউনলোড হয়ে গেলে আপনের পিসিতে ইনস্টল করুন দেখুন নিচের ছবির মত আসবে।

এরপর ইউটুব থেকে যেই ভিডিও আপনে ডাউনলোড করবেন সেই ভিডিও এর লিংক কপি করে পেস্ট করুন সফটওয়ার এ। তারপর অনেক গুলো সাইজ আপনে দেখতে পাবেন আপনের পছন্দ মত সিলেক্ট করুন দেখুন হাই স্পিড এ ডাউনলোড হবে।

টিউনটি কেমন হয়েছে জানাবেন প্লিজ। আশা করি সবার ভাল লাগবে আর সবার কাজেও আসবে এই টিউনটি 
বিজ্ঞাপনের জন্য বরাদ্দ স্থান বিজ্ঞাপন বুকিং এর জন্য এখনই ফোন করুন ০১৭১৯২০২০১৯ নম্বরে

Wednesday, June 24, 2015


পিসি তে উইন্ডোজ ৮ বা ৮.১ চালালেও আমাদের এখনও অনেকেই আছি যারা এর অ্যাপ ষ্টোর সম্পর্কে জানি না। উইন্ডোজ ৮(এখানে সব কিছু উইন্ডোজ ৮ এবং ৮.১ এর জন্য প্রযোজ্য) এর মডার্ন বা মেট্রো অ্যাপ স্টোর এই অপারেটিং সিস্টেমে সম্পূর্ণ নতুন সংযোজন। এর  অ্যাপসগুলো(মেট্রো অ্যাপ) শুধু উইন্ডোজ ৮ এই চলে। এই অ্যাপ স্টোর আর উইন্ডোজ ফোন ৮ এর অ্যাপ স্টোর এক-ই। তবে কিছু বিশেষ অ্যাপ আছে, যারা শুধু ডেস্কটপ এ চলে, উইন্ডোজ ফোন এ চলে না,আবার বেশ কিছু অ্যাপ আছে যেগুলো শূধু উইন্ডোজ ফোন কম্প্যাটিবল।
যেহেতু ডেস্কটপ উইন্ডোজ ৮ এর স্টোর নিয়ে ইতপূর্বে কোন টিউন আমি দেখি, নি সুতরাং প্রথমে কিছু কথা বলে রাখা ভাল।
উইন্ডোজ ৮/৮.১ সক্রিয় পিসি তে অ্যাপ স্টোর এর সর্বোচ্চ সুবিধা ভোগ করতে হলে আপনার অবশ্যই-
  • মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে, উল্লেখ্য মাইক্রোসফট এর সকল সেবা উপভোগ করতে শুধু মাত্র দরকার একটি আউটলুক ইমেইলঅ্যাকাউন্ট, যা সম্পূর্ণ ফ্রী।
  • একটি ভালো স্পিড এর ইন্টারনেট কানেকশন থাকতে হবে।  ব্রডব্যান্ড হলে বেস্ট, মডেম বা কোন মিটারড কানেকশন ব্যবহার না করাই বেটার, কারণ কিছু অপশন আছে, যেগুলো আনচেক করা না হলে অনবরত ডাটা ব্যবহার হতে থাকবে, এতে আপনার কিছু বুঝে ওঠার আগেই মডেমের ডাটা/ ভলিউম শেষ হয়ে যবে, পরবর্তীতে দোষটা আশা করি আমার ওপর-ই দেয়া হবে। সুতরাং, Be সাবধান।
শুরুতেই আপনার পিসিতে মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে কোন মেট্রো অ্যাপ এ ক্লিক করে  লগ ইন করে নিন। এতে আপনার উইন্ডোজ এর অ্যাকাউন্টটি আপনার মাইক্রোসফট এর অ্যাকাউন্টে রুপান্তরিত হবে। পিসি রি-স্টার্ট করলে দেখবেন, পাসওয়ার্ড চাচ্ছে, তখন মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড দিয়ে উইন্ডোজ এ লগিন করতে হবে।
সম্পূর্ণ প্রসেসটি টিউনে লিখে আপনাদের সময় কিংবা ডাটা নষ্ট করার এবং অনর্থকভাবে টিউনটির আকার বড় করার কোনরকম ইচ্ছা আমার নেই। আমরা প্রায় সবাই ইন্টারনেট জগতের সাথে মোটামুটি পরিচিত, সুতরাং কিভাবে সাইন ইন করতে হয়, তা আমরা সকলেই জানি। সুতরাং শর্টকাটে সাইন ইন প্রসেসটা বলতে গেলে এরকমঃ-
১। প্রথমে  কীবোর্ড এর উইন্ডোজ কী চাপুন(সহজ ভাবে যে কী চাপলে এক্সপি কিংবা ভিস্তা যুগে স্টার্ট মেনু ওপেন হত, সেই কী)চাপুন।
২। স্টার্ট স্ক্রিন আসবে। এবার মেইল অ্যাপ এ ক্লিক করুন।
৩। মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর আইডি পাসওয়ার্ড চাইবে, দিয়ে দিন।
৪। আপনাকে ভেরিফাই করতে আপনার রিকাভারি মেইল অ্যাডরেস এ একটি কোড পাঠাবে, সেটি সংগ্রহ করে দিয়ে দিন,
৫। এবার ওয়ানড্রাইভ এর সেটিংস আসলে "Turn of these settings for onedrive" বা এরকম কোন লেখা থাকবে, স্ক্রিনের নিচের দিকে,  মডেম বা মিটারড কানেকশন ব্যবহারকারীরা চাইলে এখানে ক্লিক করতে পারেন।
৬। এবার একটু সময় অপেক্ষা করুন, আপনার উইন্ডোজ অ্যাকাউন্ট মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্টে রূপান্তর হবে, তারপর মেইল অ্যাপ ওপেন হবে। আপাতত সেটি ক্রস করে দিন। কারণ আমাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন।
৭। পিসি টা এরপর রিস্টার্ট করে নেয়াই বেটার। স্টার্ট হবার পর পাসওয়ার্ড চাইলে ভয় পাবেন না, এটা মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট এর পাসওয়ার্ড চাচ্ছে।
৮। এবার মিটারড কানেকশন বা মডেম ব্যবহারকারীরা তাড়াতাড়ি মডেম ইন্টারনেট এর সাথে কানেক্ট করে উইন্ডোজ কী + S চেপে লিখুন "Sync"। "Sync Settings" নামে একটা অপশোন পাবেন, সেখান থেকে সব ডিজেবল করে দিন। তাছাড়া আপনার সব সেটিংস অটমেটিক্যালি মাইক্রোসফট সার্ভারে synchronize হতে থাকবে, এতে আপনার মডেমের ডাটার বারটা বাজাবে।
৮। স্টার্ট মেনু এক-ই ভাবে ওপেন করে উইন্ডোজ ষ্টোরে ক্লিক করুন।
৯। ব্যস! অ্যাপ এর ভান্ডার আপনার সামনে হাজির।
১০। এবার পছন্দমত অ্যাপ ভোজন শুরু করতে পারেন।
এবার আপনাদের সাথে কিছু মচৎকার অ্যাপ(গেম) শেয়ার করছি, আশা করি অ্যাপগুলো ইন্সটল করতে ভুলবেন না।

# Sonic Dash


অ্যান্ড্রইড এ হয়তো বা খেলেছেন এই গেম, এবার পিসি তে খেলুন। Sega Networks Inc এর তৈরি এক কথায় অসাধারণ একটি অ্যাপ সনিক ড্যাশ। Temple run এর আদলে তৈরি এই গেমটি আমার কাছে টেম্পল রানের থেকেও মজা লেগেছে, হয়তোবা আপনারও লাগবে। ট্রাই করে দেখুন-ই না একবার।

#Sushi Chop

এটি Sushi Chop এর উইন্ডোজ ভার্সন। ফ্রুট নিনজার আদলে তৈরি হলেই গেমটি ভালই বলা চলে, গেমটিতে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট মাছকে কেটে টুকরা করতে হবে, তবে পচা মাছ হতে সাবধান!

#Rule the Kingdom


মাত্র 86.3 MB সাইজের এই গেমটি খেললে আপনি অন্তত কয়েক ঘন্টা পিসি থেকে উঠতে চাইবেন না। Age of Empires ধাঁচের গেম হলেও মোটেও বোরিং ফিল করার সুযোগ নেই।

#Super Party Sports


ফুটবল তো আমরা সবাই খেলেছি। এবার একটু অন্যভাবে ফুটবল টা খেলব। কিভাবে তা বলব না, গেমটা ইন্সটল করে রান করলেই বুঝতে পারবেন, আর 'বোর' ফিল করার সুযোগ পাবেন না, গ্যারান্টি!


 #Ice Age Adventures


Ice age movie তো দেখেছেন, না দেখলেও প্রব্লেম নাই, যারা Adventurous game খেলতে ভালবাসেন তাদের জন্য ভালো গেমটি। গেমটি তৈরি করেছে Gameloft..


আজকে এই পর্যন্তই, উইন্ডোজ পিসি'র অ্যাপ শেয়ার করার ভিত্তি স্থাপন করে গেলাম (হা হা হি হি  :D)। আশা করি অনেক টিউনার পরবর্তীতে পিসি ভার্সন উইন্ডোজ স্টোর মেট্রো অ্যাপ শেয়ার করবেন।
সমস্যা হলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না। সবাই ভালো থাকবেন।
আমরা যারা উইন্ডোজ ব্যবহার করি, তারা কখনো ড্রাইভার সমস্যায় পড়িনি একথা বলা যাবে না। উইন্ডোজের ড্রাইভার সমস্যা একটি বড় সমস্যা। কারণ সঠিক ড্রাইভারটি খুঁজে পাওয়া না গেলে সংশ্লিষ্ট ডিভাইস ঠিকমতো কাজ করবে অথবা একেবারেই কাজ করবে না। সাধারণত কমপিউটারের যেকোনো ডিভাইস কেনা হলে তার সাথে সিডি বা ডিভিডিতে করে ড্রাইভার দিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু কোনো কারণে তা হারিয়ে গেলে অথবা অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন করার ফলে যদি আগের ড্রাইভার কাজ না করে তাহলেই সমস্যার শুরু। খুব বেশি সমস্যা হয় যখন ৩২ বিট অপারেটিং সিস্টেম থেকে ৬৪ বিটের অপারেটিং সিস্টেমে পরিবর্তন করা হয়।
তবে এসব সমস্যার সমাধান করতে পারে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান সফটওয়্যারটি। ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান প্রতিটি ডিভাইসের সঠিক ড্রাইভার খুঁজে বের করতে ও তা ইনস্টল করতে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। তবে ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান কিন্তু ফ্রী নয়, তবে আমি আপনাদের জন্য ফুল ভার্সনটি শেয়ার করবো।

ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ডাউনলোড লিঙ্ক -  এখানে ক্লিক করুন ।
ফিচার
০১. সর্বমোট চারটি মোডে এই সফটওয়্যার ডিভাইস ড্রাইভারের ব্যাকআপ নিতে পারে।
০২. খুব সহজেই ড্রাইভার রোল ব্যাক করা বা পুরনো ড্রাইভারে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
০৩. নিজে থেকেই ড্রাইভার আপডেট করতে পারে যাতে করে সিস্টেমের পারফরম্যান্স ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত হয়।
০৪. খুব সহজেই ডিভাইসের ড্রাইভার আনইনস্টল করা যায়।
০৫. ডিভাইস ড্রাইভারের লাইভ আপডেটের ব্যবস্থা আছে।
০৬. পুরোপুরি অজানা ডিভাইসকে খুব সহজেই খুঁজে বের করতে পারে।
০৭. সিস্টেমের ডেস্কটপ ও মাই ডকুমেন্টস ফোল্ডার খুব সহজেই ব্যাকআপ নিতে পারে।
০৮. খুব সহজেই ব্যাকআপ নেয়া ফাইল ও ফোল্ডার রিস্টোর করতে পারে। ব্যাকআপ নেয়ার জন্য ফোল্ডার সিলেক্ট করে দিতে হয়। তাহলেই নিজে থেকেই ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ব্যাকআপ নিয়ে নেবে।
০৯. নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার জন্য ড্রাইভারগুলোর ক্লোন করে রাখা যায়, যাতে পরবর্তী সেটআপের সময় ড্রাইভার ম্যাজিশিয়ান ইনস্টল না করেই কাজ করা যায় এবং এই ক্লোন এক্সিকিউটেবল ফাইল হিসেবে সেভ করে রেখে দেয়া যায়। শুধুই এক্সিকিউটেবল ফাইল নয়, ইনস্টলেশন শিল্ড উইজার্ড হিসেবেও ড্রাইভার সংরক্ষণ করা যায়।
তবে এই সফটওয়্যার যাতে ঠিকমতো কাজ করতে পারে সেজন্য সবার আগে সিস্টেমের ইন্টারনেট সংযোগ থাকা বাধ্যতামূলক।
আজ তাহলে এখানেই শেষ করলাম। ধন্যবাদ সবাইকে।
আমরা অনেকেই কম্পিউটার ব্যবহার করি। কিন্তু run এর অনেক ব্যবহারই আমরা জানি না। আসুন জেনে নিই কিছু দরকারি run কমান্ড এর তথ্য।
একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস – access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড – accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড – hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস – appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস – control admintools
অটোমেটিকস আপডেট – wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড – fsquirt
ক্যালকুলেটর – calc
সার্টিফিকেটস – certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ – charmap
চেক ডিক্স (ডস) – chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার – clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট – cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস – dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট – compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল – control
ইউজার একাউন্টস – control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস – timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স – ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার – devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স – dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ – cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট – dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট – diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার – diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ – drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার – verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল – migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল – sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস – control folders
ফন্টস – control fonts
ফন্টস ফোল্ডার – fonts
গেম কন্ট্রোলারস – joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর – gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট – helpctr
হাইপারটার্মিনাল – hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড – iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস – ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড – icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার – iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস – inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস – control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস – secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস – lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ – logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট – winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার – moviemk
এমএস পেইন্ট – mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল – mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস – main.cpl
নেট মিটিং – conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড – netsetup.cpl
নোটপ্যাড – notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার – packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর – odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড – osk
আউটলুক এক্সপ্রেস – msimn
এমএস পেইন্ট – pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস – password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস – telephon.cpl
ফোন ডায়ালার – dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন – powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স – control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার – printers
রিজিউনাল সেটিংস – intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক – rasphone
রিমোট ডেক্সটপ – mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ – ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট – ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি – rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা – sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক – control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার – wscui.cpl
সার্ভিসেস – services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার – fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা – shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও – mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর – sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি – msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন – msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস – sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার – taskmgr
টিসিপি টেষ্টার – tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট – telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার – nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার – utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক – wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি – wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার – explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল – firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার – magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট – wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার – wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার – msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস – syskey
আপডেট লাঞ্চ – wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন – winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর – tourstart
ওয়ার্ড প্যাড – write
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সবাইকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরকি শুভচ্ছো ও সালাম। আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছনে। আজ আমি টিউন করবো কিভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়। এইটা আমার প্রথম টিউন তাই ভুল ত্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

 যাই হোক এবার মূল কথায় আসি।
ছোট একটি সফটওয়ার দিয়ে আপনে চাইলেই  উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে প্রথমে ইউটিউব এ  গিয়ে দেখতে  হবে কি ভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়।
ইউটিউব লিংক

ভিডিও টিউটোরিয়াল এ আপনে দেখতে পাবেন কি ভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়।
ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখে এখন আপনি হইত এতক্ষণ বুঝতে পারছেন যে কি ভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়।
উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করার সফটওয়ার টি ইউটুব ভিডিও এর নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দেওয়া আছে ডাউনলোড করে নিন।

Monday, June 22, 2015

আমি আজকে আপনাদের সাথে কথা বলব কিভাবে ইউটিউব থেকে খুব সহজেই আয় করা যায় সেই বিষয় নিয়ে।

১/ অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয়।


আমরা অনেকেই মনে করি অনলাইনে আয় করতে হলে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও, ইমেইল মার্কেটিং, ইত্যাদি জানা থাকা লাগবে, কিন্তু এটি  ভুল ধারনা। আপনি যেই পেশাতেই নিয়োজিত থাকুন না কেন আপনিও আয় করতে পারেন অনলাইন থেকে আর তা হল ইউটিউব এর মাধ্যমে।
ধরুন আপনি খুব ভাল বাঁশি বাজাতে পারেন অথবা মেজিক দেখাতে পারেন,ভাল রান্না করতে পারেন মানে আপনি যেই  জিনিসটা খুব ভাল পারেন সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করুন। তারপর  সেই ভিডিও আপনার ইউটিউব চ্যানেল এ আপলোড করে অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করতে পারেন

২/ ইউটিউব ট্রাফিক থেকে ব্লগের মাধ্যমে আয়।


ধরে নিলাম আপনার একটি  ব্লগ আছে আর সেই ব্লগের জন্য ট্রাফিক প্রয়োজন।
ইউটিউব হতে পারে  আপনার ব্লগের সবচাইতে শক্তিশালি ট্রাফিক মাধ্যম।
আপনার ব্লগে যেই বিষয় নিয়ে লিখালিখি হয় সেই বিষেয়র উপর একটি ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব থেকে পেতে পারেন আপনার সবচাইতে কাঙ্কিত ট্রাফিক।
আনলিমিটেড ট্রাফিক এর জন্য ইউটিঊব এর বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না।
Seo এক্সপার্টরাও এখন ব্লগ এর একটি ভালমানের ব্যাকলিংক এর জন্য  ইউটিইউবকে গুরুত্ব দেন।
আপনি ইউটিউব থেকে খুব সহজেই পেতে পারেন আপনার ব্লগের একটি শক্তিশালি ব্যাকলিংক।
ব্লগ থেকে কিভাবে বিভিন্ন পদ্বতিতে আয় করতে হয় সে বিষয়ে টেকটিউনস এ এর আগে অনেকেই লিখালিখি করেছেন তাই সে বিষয়ে আর গেলাম না।

৩/ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয়


যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাতে জড়িত আছেন তারাই শুধু বলতে পারবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইউটিউব ট্রাফিক কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার অ্যাফিলিয়েট প্রোডাক্ট এর একটি ভাল মানের রিভিউ ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিও থেকে পেতে পারেন আপনার সম্ভাব্য ক্রেতাকে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ যতোগূলো ফ্রি ট্রাফিক মেথড আছে তার মাজে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ মেথড হল ইউটিউব ট্রাফিক।
ইউটিউব এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি মাসে খুব ভাল মানের একটি অ্যামাউন্ট আয় করা সম্ভব।
সব শেষে একটি কথা বলতে চাই কারো ভিডিও চুরি করে সেই ভিডিও আপনার চ্যানেলে আপলোড করবেন না। কথা আছে, চোরের দশদিন আর সাধুর একদিন।


Image result for grameenphone

আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের সুভেচ্ছা। আমি আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম একটি বিশেষ পদ্ধতি। যাদের জিপি সিম গত ৩ মাস বা তার বেশি সময় যাবত বন্ধ আছে তারা আমার এই পদ্ধতিতে মোট ৪ জিবি ইন্টারনেট মাত্র ৪৫ টাকায় নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ২ টি ধাপে এগুতে হবে। ১ম ধাপে আপনি পাবেন ১০.৩৫ টাকায় ১জিবি(রেগুলার)+১জিবি(ফেসবুক)=২জিবি ডাটা। এবং ২য় ধাপে আপনি মাত্র ৩৫ টাকায় পাবেন ২জিবি(রেগুলার) ডাটা।
আসুন কিভাবে করবেন দেখে নিন---
১ম ধাপঃ
আপনার বন্ধ সংযোগটি ২০ টাকা রিচার্জ করে চালু করুন(বিচ্ছিন্ন সংযোগের ক্ষেত্রে প্রথমে কার্ড রিচার্জ করতে হবে)। তারপর ডায়াল করুন *৫০০*৯১#।
আপনার বালেন্স থেকে ১০.৩৫ টাকা কেটে নিবে এবং ২জিবি ডাটা পাবেন যার ১জিবি(রেগুলার)+১জিবি(ফেসবুক)।মেয়াদ ৩০ দিন।
২য় ধাপঃ
এবার রিচার্জ করুন ২৯ টাকা। আপনার মোট টাকা হবে ৯.৬৫+২৯.০০= ৩৮.৬৫ টাকা। এখন আপনাকে জিপি ৭৫ এম্বি প্যাক কিনতে হবে। যার মুল্য ৩৫ টাকা + ভ্যাট। এর জন্য 75MB লিখে 9999 নাম্বার এ পাঠিয়ে দিন। সঙ্গে সঙ্গে আপনি পেয়ে যাবেন ৭৫ এম্বি। কিন্তু... ২ জিবি কোথাই পাবেন???
...
হ্যাঁ অবশ্যই পাবেন। এর জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে ৭২ ঘন্টা। ৭২ ঘন্টার মদ্ধেই আপনি পেয়ে যাবেন বাকি ২জিবি (রেগুলার) প্যাক। মেয়াদ হবে ৩০ দিন।
তাহলে আপনার মোট ডাটার পরিমান হলো- ১জিবি(রেগুলার)+১জিবি(ফেসবুক)+২জিবি (রেগুলার) = ৩জিবি রেগুলার + ১জিবি ফেসবুক = ৪জিবি ডাটা...!!!!!
এটা আমি কয়েকটি সিম এ ট্রাই করে সফল হয়েছি। এবং ৪ জিবি করে ডাটা উপভোগ করছি।

Sunday, June 21, 2015

সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি হ্যাক স্কুল বিডি'র হ্যাকিং টিউটোরিয়ালে,।
আজকের টিউটোরিয়ালে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে ফেইক SMS সেন্ড করে  জি-মেইল একাউন্ট হ্যাক করা যায়।

তবে প্রথমেই আমি বলে দেয় এর জন্যে যা যা দরকার হবেঃ

১. যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান তার জি-মেইল একাউন্ট। 
২. জি-মেইলের একটি অপশন আছে যেটাতে জি-মেইল গ্রাহক চাইলে তার ফোন নম্বর এড করতে পারে পরবর্তিতে সে নাম্বারটি পাসওয়ার্ড রিকভারির কাজে ব্যবহার করার জন্যে। 

এই পদ্ধতিতে জি-মেইল একাউন্ট হ্যাক করতে আপনার কি কি করা লাগবে ? 

১. ইনফরমেশন গ্যাদারিংঃ আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান (জি-মেইল) তার জি-মেইল একাউন্ট কি 
সেটা আপনার জানা থাকা লাগবে  এবং তার সাথে সাথে আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান সে জি-মেইলে তার কোন ফোন নম্বরটি ব্যবহার করেছে, সে ফোন নম্বরটিও আপনার জানা থাকা লাগবে। 
২. সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংঃ সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শেখার কিছু না। এই বিষয়টি  সম্পুর্ন নির্ভর করছে আপনার 
বুদ্ধিমত্তার উপরে, Simply যদি  বলতে চাই তাহলে ব্যাপারটি হচ্ছে, যাকে আপনি হ্যাক করতে চান তাকে আপনার বোকা বানানো লাগবে,  যাতে ভিকটিম সেটাই করে যেটা আপনি তার মাধ্যমে করাতে চাচ্ছেন। 
(ব্যাপারটি টিউটোরিয়ালের পরবর্তি অংশে বুঝতে পারবেন) 

যায় হোক এখন শুরু করবো আসল কাজ প্রথমেই জি-মেইলের ওয়েবসাইটে যান। নিচে মার্ক করা অংশিটিতে ক্লিক করুন, অর্থাৎ Need Help ? এই লেখাটিতে ক্লিক করুন।

তারপর এই পেইজটি আসবে সেখানে " i don't know my password" লেখাটির পাশের গোল বৃত্তটি
সিলেক্ট করুন। এবং email address লেখার জন্যে যে বক্সটি এসেছে সেখানে ভিকটিমের ই-মেইল
এড্রেসটি দিন
এরপর আপনাকে একটি ক্যাপচা পূরন করতে বলবে সেটা ঠিক ভাবে পূরন করুন।
এইবার নিচের স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করুন, সেখানে আপনার কাছে জানতে চাইবে " Enter the last
password you remember" আপনার নিশ্চয় জানা নেই যে লাস্ট পাসওয়ার্ড কি ব্যবহার করেছিলো
ভিকটিম, সুতারাং i don't know তে ক্লিক করুন।
-
এরপরে আপনার কাছে জানতে চাইবে যে একাউন্ট ভেরিফিকেশন কোডটি কিভাবে রিসিভ করতে চান
আপনি, এখন আপনার সিলেক্ট করতে হবে: A Text Message (SMS) লেখা অপশনটি।
অপশনটি সিলেক্ট করে কন্টিনিউ তে ক্লিক করুন।
ভিকটিমের মোবাইল নাম্বারে একটি মেসেজ গিয়েছে যেখানে রিসেট কোডটি দেওয়া আছে,এখন আপনার কাজ হবে যেকোনো ভাবে সে কোডটি সংগ্রহ করে, নিচের ছবি'তে আসা বক্সটিতে কোডটি লেখে প্রসিড করা।
এখন হচ্ছে আসল কাজ...

কিভাবে সংগ্রহ করবেন ভিকটিমের ফোনে সেন্ড হওয়া রিসেট কোডটি ?

প্রথমেই সহজ পদ্ধতির কথা বলি, আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান সে যদি আপনার পরিচিত কেউ হয় এবং তার মোবাইল ডিভাইসে আপনার ফিজিক্যালি এক্সেস থাকে তাহলে আপনি যে সময় কাজ টি করতে চান সে সময়ে তার মোবাইল সেটটি আপনার হাতে রাখুন।  বুঝতেই পারছেন তারপর কি করা লাগবে  :P
দ্বিতীয় পদ্ধতিটি কঠিন না, কিন্তু এটাতে আপনার সফলতার সম্ভাবনা নির্ভর করছে আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান তাকে আপনি কিভাবে ট্র্যাপে ফেলছেন সেটার উপর এবং আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান সে কতটা বুদ্ধিমান সেটার উপরে। আমি আপনাদের একটি সহজ পদ্ধতি দেখিয়ে দিতে পারি, কিভাবে আপনারে ভিকটিমের কাছে থেকে রিসেট কোডটি সংগ্রহ করতে পারেন সে ব্যাপারে। ভিকটিমের কাছে যখন রিসেট কোডটি মেসেজ দিবে তখন সে নিশ্চয় খানিকটা অবাক হবে যে, কে করলো এই কাজ ? নিশ্চয় কেউ আমার একাউন্ট হ্যাক করার ট্রাই করছে। এখন আমি একটি মেসেজ লিখে দিচ্ছি, যেটা আপনি ভিকটিমের নাম্বারে সেন্ট করে তাকে তার রিসেট কোড আপনার নাম্বারে পাঠাতে বলতে পারেন, সে ক্ষেত্রের একটা ছোটো সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশি নাম্বার হলে হয়তো অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইবে না, সে ক্ষেত্রে কি করা উচিত আপনি বুদ্ধি খাটিয়ে বের করতে পারেন ;) 
মেসেজটিঃ
This is Google. There has been unauthorized activity on your account. Please reply with your verification code.
মেসেজটি পাওয়ার পরে যদি ভিকটিম রিসেট কোডটি আপনার কাছে সেন্ড করে তাহলে কি করা লাগবে তা
আপনারা ভালো মতন ই জানেন ;)
রিসেট কোডটি প্রবেশ করানোর পরে নতুন পাসওয়ার্ড লেখার  পেইজ আসবে, সেখানে আপনার যা ইচ্ছেপাসওয়ার্ড দিয়ে, তারপরে লগিন করে নিতে পারেন আপনার ভিকটিমের একাউন্টে  :)  ধন্যবাদ সবাইকে টিউনটি পড়ার জন্যে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে  টিউনমেন্ট করার জন্যে এবং লেখাটি শেয়ার করার জন্যে অনুরোধ করছি। আর যদি বুঝতে কোনো সমস্যা হয় বা টিউনে কোনো ভুলদেখে থাকেন তাহলে অবশ্যই টিউনমেন্টে জানান।

Saturday, June 20, 2015

আজকে আপনাদের একটা পদ্ধতি দেখাবো যার মাধ্যমে জিপি সিমে ১ টাকা ব্যবহার করে কিভাবে ১৫ টাকা বোনাস পাওয়া যায়। আপনারা জানেন জিপি সিমে টার্গেট পূরণ অফার চলছে। যার মাধ্যমে টার্গেট পুরণ করার পর প্রতি ১ টাকায় ১ টাকা ফেরত। এখানেই আসল কাজ। আপনি যে সিমে বোনাস নিতে চান, এই সিমের সুপার FNF নাম্বারটা আপনার অন্য সিমের নাম্বারটাকে ব্যবহার করুন।টার্গেট পুরনের পর, যে সিমে বোনাস পেতে ব্যবহার করেছেন।তা থেকে সুপার এফএনএফ করা নাম্বারে কল দিন এবং রিসিভ করুন। ১০ সেকেন্ড হওয়ার আগে কেটে দিন। দেখুন আপনার নাম্বারে ১ টাকা বোনাস যুক্ত হয়েছে। এভাবে আপনি যত খুশি ততবার নিতে পারবেন।
এই বিষয়টা নিয়ে আগে কেউ   কোন টিউন করেছে কিনা জানি না। কিন্তু এটা আমি প্রথম বাহির করি। এটি আমার ফেসবুক পেইজে প্রথম টিউন করি। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আমার টিউন পড়ার জন্য।
আমি গুছিয়ে লিখতে পারি না, তাই ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন।
বুঝতে কারও কোনো সমস্যা হলে অথবা কোন প্রশ্ন থাকলে টিউমেন্ট করতে পারেন।আমি আমার যথাসাধ্য চেস্টা করব।ফ্রি টাকা
বোনাস
আসসালামুআলাইকুম।
অনেক সময় দেখা যায় পেন ড্রাইভারটির ‍নিচের স্ক্রীনশটের মতো icon এর ছবি আসে ।
এবং ওপেন করতে গেলে ওপেন না হয়ে নিচের ছবির মতো error আসে।
এই সমস্যা সমাধানে অনেকেই অনেকভাবে টেকিতে টিউন করেছেন কিন্তু আমি যেভাবে এই সমস্যা সমাধান করলাম কার্যকরী কিন্তু খুব সহজ এক পদ্ধতি ব্যবহার করে আর সেটা হলো  Usb Disk Security সফটটি দিয়ে, হয়তো অনেকেই জানেন।
দেখুন নিচের ছবির মতো Usb Disk Security সফটটি ওপেন করি..
তারপর উপরের ছবি অনুযায়ী Safe Open লেখা বাটনে ক্লিক করলেই নিচের মতো Usb pendrive open হয়ে যাবে এক ক্লিকে।
অনেকেই বলতে পারেন  Usb Disk Security কোথায় পাবো? যাদের নেই, আমি বলবো টেকিতে সার্চ দিন অনেকগুলোই পেয়ে যাবেন ইনসাল্লাহ্।
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি হ্যাক স্কুল বিডি'র হ্যাকিং টিউটোরিয়ালে,।
আজকের টিউটোরিয়ালে আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে ফেইক SMS সেন্ড করে  জি-মেইল একাউন্ট হ্যাক করা যায়।

তবে প্রথমেই আমি বলে দেয় এর জন্যে যা যা দরকার হবেঃ

১. যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান তার জি-মেইল একাউন্ট। 
২. জি-মেইলের একটি অপশন আছে যেটাতে জি-মেইল গ্রাহক চাইলে তার ফোন নম্বর এড করতে পারে পরবর্তিতে সে নাম্বারটি পাসওয়ার্ড রিকভারির কাজে ব্যবহার করার জন্যে। 

এই পদ্ধতিতে জি-মেইল একাউন্ট হ্যাক করতে আপনার কি কি করা লাগবে ? 

১. ইনফরমেশন গ্যাদারিংঃ আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান (জি-মেইল) তার জি-মেইল একাউন্ট কি 
সেটা আপনার জানা থাকা লাগবে  এবং তার সাথে সাথে আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান সে জি-মেইলে তার কোন ফোন নম্বরটি ব্যবহার করেছে, সে ফোন নম্বরটিও আপনার জানা থাকা লাগবে। 
২. সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংঃ সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শেখার কিছু না। এই বিষয়টি  সম্পুর্ন নির্ভর করছে আপনার 
বুদ্ধিমত্তার উপরে, Simply যদি  বলতে চাই তাহলে ব্যাপারটি হচ্ছে, যাকে আপনি হ্যাক করতে চান তাকে আপনার বোকা বানানো লাগবে,  যাতে ভিকটিম সেটাই করে যেটা আপনি তার মাধ্যমে করাতে চাচ্ছেন। 
(ব্যাপারটি টিউটোরিয়ালের পরবর্তি অংশে বুঝতে পারবেন) 

যায় হোক এখন শুরু করবো আসল কাজ প্রথমেই জি-মেইলের ওয়েবসাইটে যান। নিচে মার্ক করা অংশিটিতে ক্লিক করুন, অর্থাৎ Need Help ? এই লেখাটিতে ক্লিক করুন।

তারপর এই পেইজটি আসবে সেখানে " i don't know my password" লেখাটির পাশের গোল বৃত্তটি
সিলেক্ট করুন। এবং email address লেখার জন্যে যে বক্সটি এসেছে সেখানে ভিকটিমের ই-মেইল
এড্রেসটি দিন
এরপর আপনাকে একটি ক্যাপচা পূরন করতে বলবে সেটা ঠিক ভাবে পূরন করুন।
এইবার নিচের স্ক্রিনশটটি লক্ষ্য করুন, সেখানে আপনার কাছে জানতে চাইবে " Enter the last
password you remember" আপনার নিশ্চয় জানা নেই যে লাস্ট পাসওয়ার্ড কি ব্যবহার করেছিলো
ভিকটিম, সুতারাং i don't know তে ক্লিক করুন।
-
এরপরে আপনার কাছে জানতে চাইবে যে একাউন্ট ভেরিফিকেশন কোডটি কিভাবে রিসিভ করতে চান
আপনি, এখন আপনার সিলেক্ট করতে হবে: A Text Message (SMS) লেখা অপশনটি।
অপশনটি সিলেক্ট করে কন্টিনিউ তে ক্লিক করুন।
ভিকটিমের মোবাইল নাম্বারে একটি মেসেজ গিয়েছে যেখানে রিসেট কোডটি দেওয়া আছে,এখন আপনার কাজ হবে যেকোনো ভাবে সে কোডটি সংগ্রহ করে, নিচের ছবি'তে আসা বক্সটিতে কোডটি লেখে প্রসিড করা।
এখন হচ্ছে আসল কাজ...

কিভাবে সংগ্রহ করবেন ভিকটিমের ফোনে সেন্ড হওয়া রিসেট কোডটি ?

প্রথমেই সহজ পদ্ধতির কথা বলি, আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান সে যদি আপনার পরিচিত কেউ হয় এবং তার মোবাইল ডিভাইসে আপনার ফিজিক্যালি এক্সেস থাকে তাহলে আপনি যে সময় কাজ টি করতে চান সে সময়ে তার মোবাইল সেটটি আপনার হাতে রাখুন।  বুঝতেই পারছেন তারপর কি করা লাগবে  :P
দ্বিতীয় পদ্ধতিটি কঠিন না, কিন্তু এটাতে আপনার সফলতার সম্ভাবনা নির্ভর করছে আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান তাকে আপনি কিভাবে ট্র্যাপে ফেলছেন সেটার উপর এবং আপনি যার একাউন্ট হ্যাক করতে চান সে কতটা বুদ্ধিমান সেটার উপরে। আমি আপনাদের একটি সহজ পদ্ধতি দেখিয়ে দিতে পারি, কিভাবে আপনারে ভিকটিমের কাছে থেকে রিসেট কোডটি সংগ্রহ করতে পারেন সে ব্যাপারে। ভিকটিমের কাছে যখন রিসেট কোডটি মেসেজ দিবে তখন সে নিশ্চয় খানিকটা অবাক হবে যে, কে করলো এই কাজ ? নিশ্চয় কেউ আমার একাউন্ট হ্যাক করার ট্রাই করছে। এখন আমি একটি মেসেজ লিখে দিচ্ছি, যেটা আপনি ভিকটিমের নাম্বারে সেন্ট করে তাকে তার রিসেট কোড আপনার নাম্বারে পাঠাতে বলতে পারেন, সে ক্ষেত্রের একটা ছোটো সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশি নাম্বার হলে হয়তো অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইবে না, সে ক্ষেত্রে কি করা উচিত আপনি বুদ্ধি খাটিয়ে বের করতে পারেন ;) 
মেসেজটিঃ
This is Google. There has been unauthorized activity on your account. Please reply with your verification code.
মেসেজটি পাওয়ার পরে যদি ভিকটিম রিসেট কোডটি আপনার কাছে সেন্ড করে তাহলে কি করা লাগবে তা
আপনারা ভালো মতন ই জানেন ;)
রিসেট কোডটি প্রবেশ করানোর পরে নতুন পাসওয়ার্ড লেখার  পেইজ আসবে, সেখানে আপনার যা ইচ্ছেপাসওয়ার্ড দিয়ে, তারপরে লগিন করে নিতে পারেন আপনার ভিকটিমের একাউন্টে  :)  ধন্যবাদ সবাইকে টিউনটি পড়ার জন্যে। যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে  টিউনমেন্ট করার জন্যে এবং লেখাটি শেয়ার করার জন্যে অনুরোধ করছি। আর যদি বুঝতে কোনো সমস্যা হয় বা টিউনে কোনো ভুলদেখে থাকেন তাহলে অবশ্যই টিউনমেন্টে জানান।
আসসালামুয়ালাইকুম। বন্ধুরা নিয়ে আসলাম কয়েকটি পিং ওয়েবসাইট যা আপনার সাইট কে ভিজিটর এবং ব্যাকলিঙ্ক পেতে সাহায্য করবে। নিচে কয়েকটি সাইট দেয়া আছে যেগুলোর মধ্যে আছে সার্চ ইঙ্গিন সাবমিসশন, ব্লগ সাবমিশন, সাইটম্যাপ এবং ওয়েবসাইট সাবমিশন যেগুলো থেকে আপনি ভিজিটর না পেলেও কিছু High PR ব্যাকলিঙ্ক পাবেন। যাদের নতুন ব্লগস্পট/ওয়ার্ডপ্রেস এ সাইট আছে বা হোস্টিং সাইট আছে তাদের ক্ষেত্রে সাইট গুলো বেশি কাজে দেবে। আর জানেন তো ব্যাকলিঙ্ক সাইটের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সব সাইটে আপনি সহজে ব্যাকলিঙ্ক করতে পারবেন না আর যদিও পারেন আপনাকে পেইড করতে হবে। আর যদি পেইড করতে না হয় তবে বেশিরভাগ ওয়েবসাইট হাই কোয়ালিটির হয় না। তবে কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা আপনাকে ব্যাকলিঙ্ক করতে দেবে কিন্তু সেগুলো আপনাকে নিজে খুঁজে বের করতে হবে।
Image result for site submit
Website                                           PR
1. Pingomatic.com –                    PR 6
2. Twingly.com –                         PR 6
3. Auto-ping.com –                     PR 5
5. Mypagerank.net –                  PR 5
6. Icerocket.com –                      PR 5
7. Blo.gs –                                     PR 5
8. Bitacoras.com –                      PR 5
9. Totalping.com –                     PR 4
10. Ping.in –                                PR 4
11. Pingler.com -                        PR 4
12.pingmyurl.com -                  PR 4
13. Googleping.com –               PR 3
14. Pingoat.net –                       PR 3
15. Pingfarm.com –                  PR 3
16. Pingmylink.com –              PR 3
17. Pingsitemap.com –             PR 2
18. Blogbuzzer.com –               PR 2
19. Bulkping.com –                   PR 2
Blogger Widgets..