Wednesday, August 26, 2015

যাদের ওয়েবসাইট আছে শুধুমাত্র তাদের জন্য লেখাটি। আমরা অনেকেই অনেক Ad Network ব্যবহার করি সাইট থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য। কেউ বা দেশী কেই বা বিদেশী অ্যাড ব্যবহার করে থাকি। আবার যাদের Google AdSense এর ভেরিফাইড একাইন্ট আছে কেবল তারাই AdSense ব্যবহার করি। কিন্তু Google AdSense পাওয়া যেন তামার হরিণ দুঃখিত সোনার হরিণ। আবার যারা বাংলাদেশী AdSense ব্যবহার করি যেমন Green-Red, Nufa-Ad (আমি ওটাকে কুফা অ্যাড বলি) ইত্যাতি ব্যবহার করি তারা ভাল করেই জানি কিরমন ইনকাম করা যায় ওগুলো দিয়ে ভিজিটর কম হলে দিন মাত্র ১০-২০ টাকা (বাংলা টেহা ৳৳৳৳৳, ডলার নয়) আবার কিছু কিছু আবাল সাইট তো টাকা নিয়ে উধাও, যেমন আমাদের অ্যাড (বিঃদ্রঃ এটা আমাদের বাপ দাদার অ্যাড নয়, নামই হলো আমাদের অ্যাড)। কাজেই এরকম ভন্ড সাইট এর পাল্লায় পরা মানে দড়ি ছিরে *রা খাওয়া কিংবা গাং পারি দিয়ে * (পুরোটা বলতে পারলাম না ভাই, বুঝে নিয়েন)

Google AdSense যারা ব্যবহার করি তারা ভালো করেই জানি ইনকাম বেশ ভালো তবে ঝামেলাও কম নয়। রয়েছে অনেক ধরা বাধা নিয়ম। যেমন

নিজের সাইট এর অ্যাড এ ভূলেও ক্লিক করা যাবেনা, তাহলে আইডি ভ্যান হতে দেরি হবেনা।

কপিরাইট কোন সাইট গ্রহনযোগ্য নয় (যেমন গাসান ডাউনলোড সাইট) কি গাসান বলছি বলে হাসি পাচ্ছে নাকি?

বাংলা সাইট চলবেনা।

অন্য কোন অ্যাড নেটওয়ার্ক এর সাথে একত্রে ব্যবহার করা যাবেনা ইত্যাদি ইত্যাদি

কাজেই যদি Google AdSense এর বিকল্প কিছু পাই যেটা Google AdSense এর মতই ইনকাম দেবে এবং Google AdSense এর ধরা বাধা নিয়ম থাকবেনা তাহলে খারাপ কি?


যারা এটা ব্যবহার করেন তারা উপরের চিত্র দেখেই চিনে ফেলেছেন যে আমি কিসের কথা বলছি। হ্যা আমি “রেভিনিউ হিটস” এর কথা বলছি। আমি আমার সাইটগুলোতে বর্তমানে এই বিজ্ঞাপন ব্যবহার করছি এবং প্রতিদিন মাত্র ৩-৬ হাজার ভিজিটর দিয়ে আমার আয় হচ্ছে ৩-৫ ডালার (অবশ্যই ইউ.এস ডলার $$$$, বাংলা টেহা নয়)। আর এটি ব্যবহার করার জন্য কোন ধরাবাধা নিয়ন নেই। আরোও সুভিধার বিষয় হলো কোন প্রকার বাজে বিজ্ঞাপন (যেমন পর্ন ফটো, সেক্সি এনিমেশন) দেখাবে না। কাজেই আপনি আপনার সাইট নিশ্চিন্তে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

আরোও একটি মজার বিষয় হলো আপনি এটি ব্যবহার করে দালালি বোনাস পেতে পারেন। মানে রেফারাল বোনাস। (আমি ওটাকে দালালিই বলে থাকি)

মানে আপনার রেফারেন্স দিয়ে দিয়ে যদি কেউ রেজিঃ করে তাহলে আপনি ও সে দুজনেই $10 ডলার পাবেন। মানে দালাল পাবে ১০ আর দালালের পেছেঞ্জার পাবে ১০ ডলার। তাই দয়া করে যদি কেই আমার দালালি ব্যবহার করে রেজিঃ করেন তাহলে দুজনেই $10 দালালি বকসিশ পেয়ে যাবো।

আমার দালালি লিংক

এবার দেখুন কিভাবে রেজিঃ করবেন।

Registration করার জন্য প্রথমে এখানে ক্লিক করুন অথবা QR Code স্ক্যানার দ্বারা এই কোডটি স্ক্যান করুন। তার পর নিচের মত একটি পেইজ আসবে

এর পর এখান থেকে SIGN UP অথকা Join Now তে ক্লিক করুন। এরপর আপনার নাম, সাইট এর নাম, ট্রাফিক টাইপ, সাইট URL এবং সাইট এর ধরন সিলেক্ট করুন। এবার স্টেপ-২ এ আপনার ইউজার নেই, ইমেইল ও মোবাইল নম্বর দিয়ে সাবমিট করুন। ব্যাস কাজ শেষ। এরপর এইকাউন্ট এ লগইন করে Placement থেকে Ad এর ধরন ও মাপ সিলেক্ট করে কোডটি আপনার সাইট এর নির্দিষ্ট যায়গায় বসিয়ে দিলেই হয়ে যাবে।

আর পেমেন্ট পাওয়ার জন্য রয়েছে তিনটি সহজ উপায়, Payoneer, PayPal এবং ব্যাংক চেক, সর্বনিম্ন $20 ডলার হলেই পেপাল বা পেওনিয়ার এ পেমেন্ট নিতে পারবেন এবং $500 হলে ব্যাংক চেক নিতে পারবেন।

এটি এড ইম্প্রেশন বা কিকে অর্থপ্রদান করেন না বরং এটি সিপিএ ভিত্তিতে টাকা প্রদান করে। কোন সাইটের ভিজিটর যদি প্রতিদিন 1000 হয় আর সাইটের ইম্প্রেশন যদি 3000 হয় এবং CPM রেইট যদি $1 ডলার হয় তাহলে সেই সাইটের ইনকাম হবে (3000/3) X 1 = $3 ডলার।  আর হ্যা এটি প্রতি ১২ ঘন্টা থেকে ২৪ ঘন্টা পর পর আপডেট দেখায়।
বিজ্ঞাপনের জন্য বরাদ্দ স্থান বিজ্ঞাপন বুকিং এর জন্য এখনই ফোন করুন ০১৭১৯২০২০১৯ নম্বরে
শিরোনামটা চমকে ওঠার মতোই। তবে ঘটনা সত্যি। ইউটিউবের সবচেয়ে জনপ্রিয় চ্যানেলের কর্ণধার ফেলিক্স কেলবার্গ, ইউটিউবে যার নাম ‘পিউডাইপাই’, গত বছরে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন ইউটিউবের মাধ্যমে। মাত্র ২৫ বছর বয়সী এই ইউটিউব সেলিব্রেটি তার চ্যানেলে মূলত নিজের খেলা সব গেমের ভিডিও আপলোড করে থাকেন এবং তাতেই তার চ্যানেল পরিণত হয়েছে ইউটিউবের শীর্ষ চ্যানেলগুলোর একটিতে। আর এর মাধ্যমেই তিনি গত বছরে ৭.৪ মিলিয়ন ডলার বা টাকার হিসাবে প্রায় ৫৬ কোটি টাকা উপার্জন করেছেন।

জনপ্রিয়তা সাফল্যের চাবিকাঠি
সম্প্রতি সুইডিশ একটি সংবাদপত্রে ফেলিক্স কেলবার্গ বা পিউডাইপাইয়ের উপার্জনের খবর প্রকাশ হলে পুনরায় নড়েচড়ে বসেন নেটিজেনরা। তবে খবরের সত্যতা নিয়ে কোনো ধরনের সন্দেহ প্রকাশ করেননি কেউই। বছরখানেক আগেও (২০১৪ সালের শেষের দিকে) ইউটিউব চ্যানেলে ফেলিক্সের সাবস্ক্রইবারের সংখ্যা ছিল ৩২.৬ মিলিয়ন। এর এক বছরেরও কম সময়ে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭.৭ মিলিয়ন। আগের সময়ে তার চ্যানেলের মোট ভিডিও দেখার সংখ্যা ছিল ৬.৯ বিলিয়ন বা ৬৯০ কোটি। সেখানে এরই মধ্যে তার ভিডিও দেখার সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৯ বিলিয়ন বা ৯০০ কোটি। ফলে ওই হিসেবে প্রতিজন সাবস্ক্রাইবারের জন্য ফেলিক্সের আয় গড়ে ২০ সেন্টেরও কম। তার মানে বিপুল পরিমাণ সাবস্ক্রাইবারের কারণেই মূলত ফেলিক্স বিপুল পরিমাণ অর্থও উপার্জন করে আসছে ইউটিউবের মাধ্যমে।

পিউডাইপাইয়ের প্রতিক্রিয়া

এদিকে নিজের আয়ের তথ্য প্রকাশ হয়ে যাওয়া নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশও করেছেন ফেলিক্স। ‘লেটস টক অ্যাবাউট মানি’ শিরোনামের এই ভিডিও আপলোড হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা দেখা হয় ১৬ লক্ষবারের চেয়েও বেশি। এ থেকেই তার জনপ্রিয়তার মাত্রাটি বুঝা যায় সহজেই। এই ভিডিওতে ফেলিক্স বলেন, ‘যখনই কোথাও প্রকাশ পেয়ে যায় যে বছরে আমার উপার্জন কত, তা দেখে অনেকেই হতভম্ব হয়ে পড়েন। কেউ কেউ রাগেও ফেটে পড়েন। তারা প্রায়শই মনে করে থাকেন যে আমি কেবল সারাদিন বসে থাকি আর ভিডিওর সামনে চিত্কার করতে থাকি। এটা একদিক থেকে সত্যি মনে হলেও আসলে আমি চিত্কার-চেঁচামেচির চাইতেও আরও বেশি কিছু করে থাকি, যা অনেকের মাথায় ঢোকে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হঠাত্ করেই মনে হচ্ছে যেন আমি কী করি তার চাইতে মানুষজন আরও বেশি উদ্বিগ্ন আমি কত উপার্জন করি, সেটা নিয়ে। তারপরেও আমি আমার সকল ভক্ত-অনুসারীদের ধন্যবাদ জানাই আমার সাথে থাকার জন্য। আমি আজ যে অবস্থানে এসে পৌঁছেছি সেখানে না পৌঁছালেও আমি এই কাজই

করে যেতাম।’

ইউটিউব থেকে উপার্জন


ইউটিউবে ফেলিক্স বা পিউডাইপাইয়ের জনপ্রিয়তার কথা বলতে গিয়ে এনডারস অ্যানালাইসিস নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কর্মী ইয়ান মড বলেন, ‘বয়সে কৈশোর-তারুণ্যে থাকা জনগোষ্ঠীর একটি বড় অংশকে সে আকর্ষণ করে থাকে মন্ত্রমুগ্ধের মতো। অনেকের কাছে তার আয়ের অংক বিস্ময়কর লাগতে পারে। কিন্তু প্রকৃত তথ্য হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের জনগোষ্ঠীর অর্ধেকের সমান মানুষ তার ভিডিও নিয়মিত দেখে থাকে।’

ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জনের






পিউডাইপাইয়ের এমন সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে উপার্জনের বিষয়টিকে পেশাদার হিসেবে গ্রহণ করতে আগ্রহী হতে পারেন। সেটা দোষেরও কিছু নয়। তবে ফেলিক্স যেমন একদিনে এমন অবস্থানে পৌঁছাননি, তেমনি অন্যদেরও ইউটিউব থেকে উপার্জন করতে চাইলে ধৈর্যের পরীক্ষা দিতেই হবে। ইয়ান মড এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘অন্য সব বিষয়ের মতোই ইউটিউবেও শীর্ষস্থানীয় উপার্জনকারীরা অন্য অনেকের দৃষ্টিতেই অসম্ভব পরিমাণ উপার্জন করছেন। আবার এর বিপরীতে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা আসলে কোনো অর্থই উপার্জন করতে পারছেন না। এসব জায়গাতে আপনাকে সামনের দিকে উঠে আসতে হলে আপনার মধ্যে বিশেষ কিছু দেখাতে হবে। আপনাকে মানুষের সামনে স্পেশাল হয়ে উঠতে হবে। এটা শেষ পর্যন্ত সকলের ক্ষেত্রে হয়ে ওঠে না। তবে ধৈর্য ধরে থাকতে পারলে প্রত্যাশা অনুযায়ী না হলেও সাফল্য আসবে, হয়তো সেটা পিউডাইপাইয়ের মতো হবে না।’
যারা ব্লজ্ঞিং করেন এবং করবেন ভাবছেন তাদের কাছে google adsense জিনিসটা আশা করি নতুন করে চিনিয়ে দিতে হবে না। এক কথাতে এটা সোনার হরিন হরিণ ও বলতে পারেন। ভালো ওয়েবসাইট আর ভালো ভিসিটর হলে আপনার উপার্জনে adsense এনে দিতে পারে নতুন মাত্রা। বাংলাদেশে এমনো অনেক adsense publisher আছে যারা মাসে ৫০০০ ডলার earn করতে পারে।
এখানে প্রশ্ন আসতেই পারে adsense পাওয়া তো অনেক কঠিন কাজ। আমি কি করে পাবো ?
- ভাই কোন কাজটা সহজ বলেন ?? সব কাজই কঠিন। তবে আপনার জিনিসটা কে অতিরিক্ত কঠিন ভেবে নিচ্ছেন। তাই এটা ক্রমশ আপনাদের কাছে আর কঠিন ভাবে দাঁড়াচ্ছে। ভালো যোগ্যতা সম্পন্ন ওয়েবসাইট হলে আপনি অবশ্যই adsense পাবেন।
আজ আমরা ২ টা বিষয় জানতে চেষ্টা করবো।
adsense কত রকম
non-hosted adsense পেতে কি কি শর্ত পুরন করতে হবে।
adsense ৩ রকম হয়।
-Hosted adsense
-Non-hosted adsense
-Premium adsense

Hosted adsense 
এটা আপনি বিভিন্ন ভাবে পেতে পারেন। তবে ইউটিউব এবং ব্লগার থেকে hosted adsense পাওয়া সব থেকে সহজ রাস্তা। hosted adsense দিয়ে আপনি সুধু মাত্র ইউটিউব অথবা blogspot এ কাজ চালাতে পারবেন। নিজের কেনা ডোমেইনএ কোন কাজ করবে ন। তবে আপনি চাইলে আপনার hosted adsense কে non-hosted adsense এ আপগ্রেট করে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে নিজের কেনা ডোমেইন এ এটি কাজ করবে। আপনি যদি আপনার hosted adsense অ্যাকাউন্টটি ইউটিউব থেকে আপ্প্রভ করান সে ক্ষেত্রে এটি ব্লগার ব্লজ্ঞে কাজ করবে না। ব্লগস্পটের জন্য আলাদা করে এটি আপগ্রেট করে নিতে হবে। তবে আজ কাল ব্লগস্পট হতে adsense পাওয়া অনেক দুরহ হএ গেছে। তার থেকে non-hosted adsense পাওয়াই সহজ।
Non-hosted adsense
এটাকেই মুলত adsense বলা যায়। কারন এটা দিয়ে আপানি ইউটিউব, ব্লগস্পট, নিজের কিনা ডোমেইন, হাবপেজ, সব কিছুতেই এড দিতে পারবেন তথা ব্যবহার করতে পারবেন। এটা পাওার জন্য কিছু শর্ত গুগল নির্ধারণ করে দিয়েছে। সেগুল আমি আপনাদের নিচে বলবো।

Premium adsense
সোনার হরিণ। হা ভাই এটা আসলেই সোনার হরিণ। hosted / non hosted adsense account ফেক ক্লিকের কারনে ব্যান হয়ে জেতে পারে। মনে করেন যখন ব্যান হবে তখন আপনার অ্যাকাউন্টএ ৫০০০ ডলার ছিল। অই অবস্থাতে ব্যান হলে আপনার কেমন লাগেব বলেন??? হম... premium adsense এ কোন অবস্থাতে ব্যান হওার ভয় নাই। যত খুশি ফেক ক্লিক পরুক। নো চিন্তা। আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে এক মাসে ৩০ লক্ষ ভিসিটর নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার adsense টিকে গুগল premium adsense এ রুপান্তর করে দিবে।
এবার চলুন দেখি non-hosted adsense পাওার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগবে। 
- সবার আগে একটা পুরনাঙ্গ ওয়েবসাইট থাকা লাগবে। মানে অসম্পূর্ণ হলে চলবে না। ওয়েবসাইট সাবডোমেইনএ হলে চলবে না।
- সাইটের বয়স ৬ মাসের বেশি হওয়া লাগবে।
- non-hosted adsense পাওয়ার জন্য অনেক বেশি ভিসিটর থাকা লাগবে এমন কোন নিয়ম নাই। তবে seo তে ভালো অবস্থাতে থাকা লাগবে। যেমন মেটাট্যাগে ভালো keyword, ওয়েবমাস্টারে ওয়েবসাইট সাবমিট করা থাকা লাগবে।
- website এ কিছু নির্ধারিত পাতা থাকা লাগবে। যেমন about us, contract us, privect policy
- অবশ্যই কপি করা জিনিস আপনার সাইটে রাখতে পারবেন না। unique জিনিস রাখতে হবে।
এসব মেনে আবেদন করলেই আপনিও non-hosted adsense এর মালিক হতে পারবেন। আবেদন করার ৭ দিনের মদ্ধে আবেদন মঞ্জুর করবে গুগল। নাহলে অন্য সাইট দিয়ে non-hosted adsense approve করে আপনার সাইটে ব্যবহার করতে পারেন।
তারপরেও যদি না হয় তাহলে এই পেজে কথা বলে দেখতে পারেন। এখানে অনেক কম দামে non-hosted adsense কিনতে পারবেন।

Wednesday, June 24, 2015

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সবাইকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরকি শুভচ্ছো ও সালাম। আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালই আছনে। আজ আমি টিউন করবো কিভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়। এইটা আমার প্রথম টিউন তাই ভুল ত্রটি হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।

 যাই হোক এবার মূল কথায় আসি।
ছোট একটি সফটওয়ার দিয়ে আপনে চাইলেই  উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে প্রথমে ইউটিউব এ  গিয়ে দেখতে  হবে কি ভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়।
ইউটিউব লিংক

ভিডিও টিউটোরিয়াল এ আপনে দেখতে পাবেন কি ভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়।
ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখে এখন আপনি হইত এতক্ষণ বুঝতে পারছেন যে কি ভাবে উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করা যায়।
উইন্ডোস ৭ এর ওয়েলকাম স্ক্রেন পরিবর্তন করার সফটওয়ার টি ইউটুব ভিডিও এর নিচে ডাউনলোড লিংক দিয়ে দেওয়া আছে ডাউনলোড করে নিন।

Monday, June 22, 2015


Image result for grameenphone

আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে পবিত্র মাহে রমজানের সুভেচ্ছা। আমি আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম একটি বিশেষ পদ্ধতি। যাদের জিপি সিম গত ৩ মাস বা তার বেশি সময় যাবত বন্ধ আছে তারা আমার এই পদ্ধতিতে মোট ৪ জিবি ইন্টারনেট মাত্র ৪৫ টাকায় নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ২ টি ধাপে এগুতে হবে। ১ম ধাপে আপনি পাবেন ১০.৩৫ টাকায় ১জিবি(রেগুলার)+১জিবি(ফেসবুক)=২জিবি ডাটা। এবং ২য় ধাপে আপনি মাত্র ৩৫ টাকায় পাবেন ২জিবি(রেগুলার) ডাটা।
আসুন কিভাবে করবেন দেখে নিন---
১ম ধাপঃ
আপনার বন্ধ সংযোগটি ২০ টাকা রিচার্জ করে চালু করুন(বিচ্ছিন্ন সংযোগের ক্ষেত্রে প্রথমে কার্ড রিচার্জ করতে হবে)। তারপর ডায়াল করুন *৫০০*৯১#।
আপনার বালেন্স থেকে ১০.৩৫ টাকা কেটে নিবে এবং ২জিবি ডাটা পাবেন যার ১জিবি(রেগুলার)+১জিবি(ফেসবুক)।মেয়াদ ৩০ দিন।
২য় ধাপঃ
এবার রিচার্জ করুন ২৯ টাকা। আপনার মোট টাকা হবে ৯.৬৫+২৯.০০= ৩৮.৬৫ টাকা। এখন আপনাকে জিপি ৭৫ এম্বি প্যাক কিনতে হবে। যার মুল্য ৩৫ টাকা + ভ্যাট। এর জন্য 75MB লিখে 9999 নাম্বার এ পাঠিয়ে দিন। সঙ্গে সঙ্গে আপনি পেয়ে যাবেন ৭৫ এম্বি। কিন্তু... ২ জিবি কোথাই পাবেন???
...
হ্যাঁ অবশ্যই পাবেন। এর জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে ৭২ ঘন্টা। ৭২ ঘন্টার মদ্ধেই আপনি পেয়ে যাবেন বাকি ২জিবি (রেগুলার) প্যাক। মেয়াদ হবে ৩০ দিন।
তাহলে আপনার মোট ডাটার পরিমান হলো- ১জিবি(রেগুলার)+১জিবি(ফেসবুক)+২জিবি (রেগুলার) = ৩জিবি রেগুলার + ১জিবি ফেসবুক = ৪জিবি ডাটা...!!!!!
এটা আমি কয়েকটি সিম এ ট্রাই করে সফল হয়েছি। এবং ৪ জিবি করে ডাটা উপভোগ করছি।

Saturday, June 20, 2015

আসসালামুয়ালাইকুম। বন্ধুরা নিয়ে আসলাম কয়েকটি পিং ওয়েবসাইট যা আপনার সাইট কে ভিজিটর এবং ব্যাকলিঙ্ক পেতে সাহায্য করবে। নিচে কয়েকটি সাইট দেয়া আছে যেগুলোর মধ্যে আছে সার্চ ইঙ্গিন সাবমিসশন, ব্লগ সাবমিশন, সাইটম্যাপ এবং ওয়েবসাইট সাবমিশন যেগুলো থেকে আপনি ভিজিটর না পেলেও কিছু High PR ব্যাকলিঙ্ক পাবেন। যাদের নতুন ব্লগস্পট/ওয়ার্ডপ্রেস এ সাইট আছে বা হোস্টিং সাইট আছে তাদের ক্ষেত্রে সাইট গুলো বেশি কাজে দেবে। আর জানেন তো ব্যাকলিঙ্ক সাইটের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে সব সাইটে আপনি সহজে ব্যাকলিঙ্ক করতে পারবেন না আর যদিও পারেন আপনাকে পেইড করতে হবে। আর যদি পেইড করতে না হয় তবে বেশিরভাগ ওয়েবসাইট হাই কোয়ালিটির হয় না। তবে কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা আপনাকে ব্যাকলিঙ্ক করতে দেবে কিন্তু সেগুলো আপনাকে নিজে খুঁজে বের করতে হবে।
Image result for site submit
Website                                           PR
1. Pingomatic.com –                    PR 6
2. Twingly.com –                         PR 6
3. Auto-ping.com –                     PR 5
5. Mypagerank.net –                  PR 5
6. Icerocket.com –                      PR 5
7. Blo.gs –                                     PR 5
8. Bitacoras.com –                      PR 5
9. Totalping.com –                     PR 4
10. Ping.in –                                PR 4
11. Pingler.com -                        PR 4
12.pingmyurl.com -                  PR 4
13. Googleping.com –               PR 3
14. Pingoat.net –                       PR 3
15. Pingfarm.com –                  PR 3
16. Pingmylink.com –              PR 3
17. Pingsitemap.com –             PR 2
18. Blogbuzzer.com –               PR 2
19. Bulkping.com –                   PR 2
Blogger Widgets..